রক্তচন্দন বা লাল চন্দন একটি ভেজষ উদ্ভিদ। এটি রঞ্জনা নামেও পরিচিত। এর ইংরেজি নাম Red Sandalwood, আর বৈজ্ঞানিক নাম আডেন্থের পাভোনিনা (Adenanthera Pavonia)। অন্যান্য স্থানীয় নামের মধ্যে Red Sandalwood, Coral-wood, Peacock flower fence, Red beadtree উল্লেখযোগ্য। এটি Fabaceae পরিবারের একটি উদ্ভিদ। এটা ব্রাজিল, বাংলাদেশ, ভারতসহ উপমহাদেশের বিভিন্ন দেশে পাওয়া যায়। এটি দেখতে কিছুটা লালচে হয়ে থাকে। এই গাছের উচ্চতা সাধারণত ২০ থেকে ২৫ ফিট হয়ে থাকে।
এই গাছের বহুমুখী উপকারিতা রয়েছে। মূলত রূপচর্চা ও ভেষজ বা আয়ুর্বেদ চিকিৎসার কাজে চন্দন কাঠ বহুল ব্যবহার হয়ে থাকে। রুপ চর্চায় এর ব্যবহার বেশি হয়ে থাকে। এন্টিসেপ্টিক হিসাবে, বাতের ব্যথায় ও এন্টিইনফ্লামেশনে এর ব্যবহার পরিলক্ষিত হয়।
রক্ত চন্দন গুড়া রুপচর্চা তে বিশেষ ভুমিকা পালন করছে।ত্বকের যত্নে রক্ত চন্দন গুড়ার ব্যবহার অপরিসীম। এখন জেনে নেয়া যাক এর উপকারীতা এবং ব্যবহার বিধিঃ
ত্বকের যত্নেঃ
উপকারীতা-
১।রক্ত চন্দনের মধ্যে এন্টিসেপটিক,এন্টি ইনফ্ল্যামেটরি,এন্টি এজিং উপাদান রয়েছে যার জন্য ব্রণ,ফোড়া,ফুস্কুরি দূর করতে সাহায্য করে।
২।কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
৩।এছাড়া এর মধ্যে ত্বককে শীতল,প্রাণবন্ত করার শক্তি রয়েছে যেটি রোদে পোড়া ভাব,বলিরেখা পড়তে দেয় না।
৪।সব ধরণের স্কিনের মানুষ এটা ব্যবহার করতে পারবে।
৫।নিয়মিত ব্যবহারের ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
রক্ত চন্দন(Red Sandalwood) রক্ত চন্দন গুড়া রুপচর্চা তে বিশেষ ভুমিকা পালন করছে।ত্বকের যত্নে রক্ত চন্দন গুড়ার ব্যবহার অপরিসীম। এখন জেনে নেয়া যাক এর উপকারীতা -
১।রক্ত চন্দনের মধ্যে এন্টিসেপটিক,এন্টি ইনফ্ল্যামেটরি,এন্টি এজিং উপাদান রয়েছে যার জন্য ব্রণ,ফোড়া,ফুস্কুরি দূর করতে সাহায্য করে।
২।কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
৩।এছাড়া এর মধ্যে ত্বককে শীতল,প্রাণবন্ত করার শক্তি রয়েছে যেটি রোদে পোড়া ভাব,বলিরেখা পড়তে দেয় না।
৪।সব ধরণের স্কিনের মানুষ এটা ব্যবহার করতে পারবে।
৫।নিয়মিত ব্যবহারের ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
No comments:
Post a Comment