শিউলি ফুল বৈজ্ঞানিক নাম: Nyctanthes arbor-tristis) শিউলি নিক্টান্থেস (Nyctanthes) প্রজাতির একটি ফুল। লাতিন Nyctanthes-এর অর্থ হচ্ছে “সন্ধ্যায় ফোটা” এবং arbor-tristis-এর মানে হচ্ছে “বিষণ্ন গাছ”। শিউলিকে কখনও কখনও "tree of sorrow" বা "দুঃখের বৃক্ষ"-ও বলা হয় কারণ দিনের আলোতে এই ফুল তাদের উজ্জ্বলতা হারায়।
শিউলি ফুল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং থাইল্যান্ডের কাঞ্চনাবুরি, রাজ্য প্রতীক বা রাষ্ট্রীয় ফুল।
শিউলি ফুলের প্রচলিত নাম গুলি হল -- নাইট ফ্লাওয়ার জেসমিন(Night-flowering Jasmine), হারসিঙ্গার (Harsingar), কোরাল জেসমিন, পারিজাত, শেফালিকা, পারিজাতা, পারিজাতাকা, রাগাপুস্পি, খারাপাত্রাকা, প্রজক্তা।
এটি দক্ষিণ এশিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব থাইল্যান্ড থেকে পশ্চিমে বাংলাদেশ, ভারত, উত্তরে নেপাল, ও পূর্বে পাকিস্তান পর্যন্ত এলাকা জুড়ে দেখতে পাওয়া যায়। এটি শেফালী নামেও পরিচিত। এই ফুল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য ফুল ও থাইল্যান্ডের কাঞ্চনাবুরি প্রদেশের প্রাদেশিক ফুল।
শিউলি গাছ নরম ধূসর ছাল বা বাকল বিশিষ্ট হয় এবং ১০ মিটারের মত লম্বা হয়। গাছের পাতা গুলো ৬-৭ সেন্টিমিটার লম্বা ও সমান্তরাল প্রান্তের বিপরীতমুখী থাকে। সুগন্ধি জাতীয় এই ফুলে রয়েছে পাঁচ থেকে সাতটি সাদা বৃতি ও মাঝে লালচে-কমলা টিউবের মত বৃন্ত। এর ফল চ্যাপ্টা ও বাদামী হৃদপিণ্ডাকৃতির। ফলের ব্যাস ২ সেন্টিমিটার এবং এটি দুই ভাগে বিভক্ত। প্রতিটি ভাগে একটি করে বীজ থাকে। এই ফুল শরৎকালে ফোটে। ফুলগুলি রাতে ফোটে এবং সকালে ঝরে যায়। ভারতীয় উপমহাদেশে এই ফুলকে দুর্গা পূজার আগমনি ফুুলের
মর্যাদা দিয়েছে।
শিউলি গাছ ও পাতার মধ্যে আছে বহু গুণাগুণ। যা, আমাদের শারীরিক উপকারে লাগে। গবেষণায় দেখা গেছে, শিউলির নির্যাস সাধারণত রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ করে।ফলে, রোগ প্রতিরোধ হয়। এর পাতা স্বাদে তেতো। এ জন্য পাতার রস কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে। ঠাণ্ডা ও কাশির জন্যও এ পাতার রস উপকারী। এই পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান। এ দুটি উপাদান রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। এ ছাড়া মাথার খুশকি দূর করতে শিউলির বীজের তেল বেশ উপকারী।
এটি দক্ষিণ এশিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব থাইল্যান্ড থেকে পশ্চিমে বাংলাদেশ, ভারত, উত্তরে নেপাল, ও পূর্বে পাকিস্তান পর্যন্ত এলাকা জুড়ে দেখতে পাওয়া যায়। এটি শেফালী নামেও পরিচিত। এই ফুল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য ফুল ও থাইল্যান্ডের কাঞ্চনাবুরি প্রদেশের প্রাদেশিক ফুল।
শিউলি গাছ নরম ধূসর ছাল বা বাকল বিশিষ্ট হয় এবং ১০ মিটারের মত লম্বা হয়। গাছের পাতা গুলো ৬-৭ সেন্টিমিটার লম্বা ও সমান্তরাল প্রান্তের বিপরীতমুখী থাকে। সুগন্ধি জাতীয় এই ফুলে রয়েছে পাঁচ থেকে সাতটি সাদা বৃতি ও মাঝে লালচে-কমলা টিউবের মত বৃন্ত। এর ফল চ্যাপ্টা ও বাদামী হৃদপিণ্ডাকৃতির। ফলের ব্যাস ২ সেন্টিমিটার এবং এটি দুই ভাগে বিভক্ত। প্রতিটি ভাগে একটি করে বীজ থাকে। এই ফুল শরৎকালে ফোটে। ফুলগুলি রাতে ফোটে এবং সকালে ঝরে যায়। ভারতীয় উপমহাদেশে এই ফুলকে দুর্গা পূজার আগমনি ফুুলের
মর্যাদা দিয়েছে।
শিউলি গাছ ও পাতার মধ্যে আছে বহু গুণাগুণ। যা, আমাদের শারীরিক উপকারে লাগে। গবেষণায় দেখা গেছে, শিউলির নির্যাস সাধারণত রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ করে।ফলে, রোগ প্রতিরোধ হয়। এর পাতা স্বাদে তেতো। এ জন্য পাতার রস কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে। ঠাণ্ডা ও কাশির জন্যও এ পাতার রস উপকারী। এই পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান। এ দুটি উপাদান রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। এ ছাড়া মাথার খুশকি দূর করতে শিউলির বীজের তেল বেশ উপকারী।
তথ্যসূত্র:
2. www.kalerkantho.com
লেখক:
অয়ন বিশ্বাস
বি.এসসি, এম.এ(ভূগোল), বি. এড্
ঘোড়ালিয়া, শান্তিপুর, নদিয়া।
বি.এসসি, এম.এ(ভূগোল), বি. এড্
ঘোড়ালিয়া, শান্তিপুর, নদিয়া।
© GEO HUB (Enhance Your Geo Knowledge) # Ghoralia, Santipur, Nadia, Pin- 741404.
.........................................................................................................
লেখকের লিখিত অনুমতি ছাড়া সমগ্র বা আংশিক অংশ প্রতিলিপি
করা পুরোপুরি নিষিদ্ধ। কোন তথ্যের সমগ্র আংশিক ব্যবহার মুদ্রণ বা
যান্ত্রিক পদ্ধতিতে (জিংক, টেক, স্ক্যান, পিডিএফ ইত্যাদি) পুনরুৎপাদন করা
নিষিদ্ধ। এই শর্ত লঙ্খন করা হলে আইনের সাহায্য নিয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা
গ্রহণ করা হবে।
No comments:
Post a Comment