Welcome to GEO HUB (Enhance Your Geo Knowledge) Ghoralia, Santipur, Nadia, West Bengal-741404, Mobile: 8926495022 email: geohubghoralia@gmail.com

Diable copy paste

Monday, 26 December 2022

ঊষা ও গোধূলি (Dawn and Dusk)

ঊষা:-সূর্য ওঠার আগে বিচ্ছুরিত আলোক রশ্মির প্রভাবে আকাশে যে ম্লান আলো দেখা যায়, তাকে ঊষা বলে। আবর্তিত হওয়ার সময় সূর্যোদয়ের ঠিক আগে পৃথিবীর অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশ যখন ছায়াবৃত্ত অতিক্রম করে সূর্যের দিকে আবর্তন করতে থাকে এবং সূর্য দিগন্তরেখা থেকে 18° এর নীচে থাকে তখন ঊষা হয়। সূর্যের স্থির পতনকোণ, বায়ুমন্ডলের ঘনত্ব, দিগন্ত রেখার সাপেক্ষে সূর্যের অবস্থান এবং বায়ুমণ্ডলের ঊর্ধ্বাংশে বায়বীয় কণা, ধূলিকণা, জলীয় বাষ্প, মেঘ ইত্যাদির উপস্থিতির ওপর ঊষার স্থায়িত্বকাল নির্ভর করে। নিরক্ষীয় অঞ্চলে ঊষার স্থায়িত্বকাল খুব কম এবং মেরু অঞ্চলে ঊষার স্থায়িত্বকাল সবথেকে বেশী।


গোধূলি:-সূর্য অস্ত যাওয়ার ঠিক পরে অর্থাৎ সন্ধ্যার ঠিক আগে  বিচ্ছুরিত আলোক রশ্মির প্রভাবে আকাশে যে ম্লান আলো দেখা যায়, তাকে গোধূলি বলে। আবর্তিত হওয়ার সময় সূর্যাস্তের ঠিক পরেই পৃথিবীর আলোকিত অংশ যখন ছায়াবৃত্ত অতিক্রম করে সূর্যের ঠিক বিপরীত দিকে আবর্তন করতে থাকে এবং যতক্ষণ না সূর্য দিগন্তরেখা থেকে 18° এর বেশি নিচে নেমে না যায় সেই সময়টুকু হয় গোধূলি।সূর্যের স্থির পতনকোণ, বায়ুমন্ডলের ঘনত্ব, দিগন্ত রেখার সাপেক্ষে সূর্যের অবস্থান এবং বায়ুমণ্ডলের ঊর্ধ্বাংশে বায়বীয় কণা, ধূলিকণা, জলীয় বাষ্প, মেঘ ইত্যাদির উপস্থিতির ওপর গোধূলির স্থায়িত্বকাল নির্ভর করে। নিরক্ষীয় অঞ্চলে নিরক্ষীয় অঞ্চলে ঊষার স্থায়িত্বকাল খুব কম এবং মেরু অঞ্চলে ঊষার স্থায়িত্বকাল সবথেকে বেশী। নিরক্ষীয় অঞ্চলে গোধূলির স্থায়িত্বকাল খুব কম এবং মেরু অঞ্চলে গোধূলির  স্থায়িত্বকাল  সবথেকে বেশী।

পশ্চিমবঙ্গের একমাত্র জীবাশ্ম উদ্যান (Amkhoi Wood Fossil Park)


পর্যটন তথা ভূগোল অনুরাগী মানুষের এক নতুন গন্তব্য বীরভূম জেলার ইলামবাজারের নিকট আমখই কাষ্ঠ জীবাশ্ম উদ্যান (Amkhoi Wood Fossil Park) বা আমখই প্রস্তরীভূত অরণ্য উদ্যান। ফসিল অর্থাৎ জীবাশ্ম নিয়ে আমাদের সকলেরই কম-বেশি আগ্রহ রয়েছে। কাষ্ঠ জীবাশ্ম (Wood Fossil) সম্পর্কে একটা সুস্পষ্ট ধারণা পেতে হলে আপনাকে একবার আসতেই হবে ইলামবাজার সন্নিকট আমখই গ্রামের এই ফসিল পার্কে। বোলপুর থেকে ইলামবাজার যাওয়ার রাস্তায় বোলপুর থেকে মাত্র ১২ কিমি এবং ইলামবাজার থেকে মাত্র ৫ কিমি দূরে ধল্লা বাস স্টপ। সেখান থেকে শাল জঙ্গলের বুক চিরে চলে যাওয়া লাল মাটির পথ বেয়ে প্রায় ২ কিমি গেলেই পৌঁছে যাবেন আমখই উড ফসিল পার্কে।


পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বন দপ্তরের উদ্যোগে এই ফসিল পার্ক গড়ে উঠেছে। ২০০৬ সালে আমখই গ্রামে একটি পুকুর খননের সময় মাটির তলায় ১৪ ফুট নিচে স্তরে স্তরে এই জীবাশ্মগুলি সাজানো অবস্থায় পাওয়া যায়। এগুলি সবগুলিই উদ্ভিদ জীবাশ্ম। প্রাপ্ত জীবাশ্মগুলি পরীক্ষা করার জন্য পাঠানো হয় লখনউয়ে বীরবল সাহানি ইনস্টিটিউটে। বিজ্ঞানীদের মতে, জীবাশ্মগুলির বয়স প্রায় দেড় থেকে দুই কোটি বছর (১৫-২০ মিলিয়ন বছর)৷ এরপরই বীরভূম বন বিভাগ এগুলি সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয়। ২০১৭-১৮ বর্ষে গড়ে ওঠে আমখই কাষ্ঠ জীবাশ্ম উদ্যান৷ প্রায় ১০ হেক্টর এলাকক জুড়ে এই ফসিল পার্কটি বিস্তৃত রয়েছে। কিংশুক সরকার ও রেশমি বাগচি নামে দুই শিল্পী এই পার্কটি সাজিয়ে তোলেন। এটিই হল পশ্চিমবঙ্গের প্রথম এবং একমাত্র জীবাশ্ম উদ্যান (First & Only Fossil Park in West Bengal)।
এখন প্রশ্ন হল, জীবাশ্ম কি? জীবাশ্ম হল উদ্ভিদ বা প্রাণীর প্রস্তুরীভূত দেহ বা দেহের ছাপ। সাধারণত পাললিক শিলা সৃষ্টির সময় উদ্ভিদ বা প্রাণীর দেহ পলি, বালির সাথে চাপা পড়ে গিয়ে কালক্রমে চাপ ও তাপে জীবাশ্মে পরিণত হয়। এধরনের কোনো নমুনা ১০ হাজার বছরের বেশি পুরানো হলে, তবেই তাকে জীবাশ্ম বলা হয়। আমখই উড ফসিল পার্কের প্রদর্শন ফলক (Display Board) থেকে জানা যায়, আজ থেকে কোটি কোটি বছর আগে বিভিন্ন প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ায় এই কাষ্ঠ জীবাশ্মর সৃষ্টি হয়। যেমন ভাবে জীবাশ্ম জ্বালানি হিসেবে কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস ও পেট্রোলিয়াম অনুকূল তাপমাত্রা ও চাপে উদ্ভিজ্জ পদার্থ থেকে তৈরি হয়, তেমন ভাবে অশ্মীকরণের অপরিহার্য কারণে উদ্ভিদ জীবাশ্ম পলির স্তর, অক্সিজেন, প্রাণীর দ্বারা বিভিন্ন ক্ষয় থেকে চাপা পড়ে প্রস্তরীভূত হয়৷ ভূ-আলোড়নের ফলে উদ্ভিদের কান্ড পলির নিচে চাপা পড়ে যায়। যখন মাটির নিচের জল পলিস্তর ভেদ করে দ্রবীভূত কঠিন বস্তুর (গাছের কান্ড) সংস্পর্শে এসে সিলিকা, ক্যালসাইট, ধাতুমাক্ষিক বা উপল ও অন্যান্য অজৈব পদার্থ বা খনিজের সংগঠনকে অপরিবর্তিত রাখে, তখন এই প্রক্রিয়াকে মিনারেলাইশন বা খনিজীকরণ বলে। এই প্রক্রিয়ায় সমগ্র কান্ড বা উদ্ভিদের অংশবিশেষ প্রস্তরীভূত হয়, যা পেট্রিফায়েড উড (Petrified Wood) বা প্রস্তরীভূত কাষ্ঠ নামে পরিচিত। গ্রিক শব্দ পেট্রো কথার অর্থ হল পাথর। এই প্রক্রিয়ার ফলে উদ্ভিদের কান্ডের অভ্যন্তরীন ও বাহ্যিক সেলুলজ গঠনের কোন পরিবর্তন ঘটে না। এভাবে কাষ্ঠ জীবাশ্মের সৃষ্টি হয়।
প্রস্তরীভূত কাষ্ঠ প্রধানত অশ্মীভূত কাষ্ঠ, যেখানে জৈব পদার্থ খনিজ পদার্থ দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। এধরনের কাষ্ঠ জীবাশ্ম থেকে ওই অঞ্চলের ভৌগোলিক অবস্থা, শিলার গঠন, বয়স ও জলবায়ু সম্পর্কে একটা সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। প্রস্তরীভূত কাষ্ঠ অনেকসময় মৃদু উজ্জ্বল ও নানা বর্ণে সজ্জিত হয়। বিভিন্ন খনিজ পদার্থ প্রস্তরীভূত কাষ্ঠের বর্ণ নির্ধারণ করে। যেমন : কোয়ার্টজের উপস্থিতিতে বর্ণহীন ; কার্বনের উপস্থিতিতে কালো ; ক্রোমিয়াম, কোবাল্ট ও তামার উপস্থিতিতে সবুজ/নীল ; ম্যাঙ্গানিজের উপস্থিতিতে কমলা/গোলাপি ; ম্যাঙ্গানিজের অক্সাইডের উপস্থিতিতে কালো/হলুদ৷ প্রস্তরীভূত কাষ্ঠ মূল্যবান পাথর হিসেবে, মণি ব্যবসাতে, ভাস্কর্য হিসেবে, অলংকার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। বিজ্ঞানের যে শাখায় কাষ্ঠ জীবাশ্ম নিয়ে গবেষণা করা হয়, তা প্যালিওজাইলোলজি (Paleoxylology) নামে পরিচিত। তাই কাষ্ঠ জীবাশ্ম নিঃসন্দেহে ভূগোল চর্চার একটা মানদন্ড হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন আমখই-তে পাওয়া জীবাশ্মগুলি সপুষ্পক উদ্ভিদ (অ্যাঞ্জিওস্পার্ম) -এর জীবাশ্ম। এদের প্রতি ঘন মিটারের ওজন তিন থেকে চার টন। আজ থেকে দেড়-দুই কোটি বছর আগেকার মায়োসিন যুগের শেষভাগে এদের উৎপত্তি বলে মনে করা হয়। এই অঞ্চল অতীতে যে সুবিশাল বনভূমির অংশ ছিল, এই জীবাশ্মগুলি তারই সাক্ষ্য বহন করে। এ বিষয়ে ভূতাত্ত্বিক গবেষক উর্মিলা গঙ্গোপাধ্যায় বলেছেন, ‘এই জীবাশ্ম থেকে অনুমান করা যেতেই পারে যে, অতীতে এই এলাকায় সুবিশাল বনভূমি ছিল, যার অস্তিত্ব প্রমাণ করে দেয় এই জীবাশ্ম৷’ পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলা ছাড়াও, বাঁকুড়া, বর্ধমান ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাতে এধরনের কাষ্ঠ জীবাশ্ম পাওয়া গেছে৷ অনুমান, অতীত কালে রাজমহল পাহাড় ও ছোটোনাগপুর মালভূমি অঞ্চল থেকে নদীর বন্যায় ভেসে এসে রাঢ় অঞ্চলে কাদা ও বালি চাপা পড়ে প্রস্তরীভূত অরণ্যে পরিণত হয়েছে৷ এছাড়া, কিছু গাছ এই অতীত অরণ্যে ছিল, যাদের কিছু অংশ দক্ষিণবঙ্গে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছিলেন এবং বর্তমানে ভারতের পশ্চিমঘাট পর্বতমালা, মায়ানমার ও মালয়েশিয়ার অরণ্যে দেখা যায়। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল দিপটেরকর্তসেটা, আনকর্ডয়াসেতা, কমবরেটাসেতা ও লেগামিনোসা।
ভারতের মাত্র কয়েকটি স্থানেই এধরনের এই উড ফসিল সংরক্ষিত রয়েছে৷ যেমন : তামিলনাডুর থিরুকুরাই (দুই কোটি বছরের পুরানো), রাজস্থানের জয়সলমীর (১৮ কোটি বছরের পুরানো), গুজরাটের ঢোলাভিরা (১৮ কোটি ৭০ লক্ষ বছরের পুরানো)। কিন্তু, পশ্চিমবঙ্গের একমাত্র কাষ্ঠ জীবাশ্ম সংরক্ষিত রয়েছে বীরভূম জেলার আমখই উড ফসিল পার্কে। আমখই উড ফসিল পার্ক বুধবার বাদে প্রতিদিন খোলা থাকে, সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৪ টা অবদি। প্রবেশ মূল্য প্রাপ্তবয়স্কদের জনপ্রতি ১০ টাকা, ৫ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জনপ্রতি ৫ টাকা (পাঁচ বছরের নিচে যারা, তাদের প্রবেশ মূল্য লাগেনা) এবং ছাত্রছাত্রীদের জনপ্রতি ৫ টাকা (পরিচয়পত্র আবশ্যক)। তবে, শুধু এ রাজ্যের পর্যটন মানচিত্রে নয়, এই ফসিল পার্ক আগামী দিনে ভূগোল চর্চার কেন্দ্র হিসেবে জায়গা করে নিক।
**********************************************
লেখকঃ- সঞ্জয় দে (কাটোয়া, পূর্ব বর্ধমান)
[লেখক বীরভূমের লাভপুর যাদবলাল উচ্চবিদ্যালয়ের ভূগোল শিক্ষক]
তথ্যসূত্রঃ- The Telegraph ; এই সময় ; লেখক কর্তৃক আমখই উড ফসিল পার্কে সাম্প্রতিক ভ্রমণ অভিজ্ঞতা এবং আমখই উড ফসিল পার্কের প্রদর্শন ফলক

Saturday, 24 December 2022

সৌরচক্র (Solar Cycle)


পৃথিবীতে প্রাণের জন্য প্রয়োজনীয় আলো ও শক্তির জোগান আসে সূর্য থেকে। শুধু পৃথিবী নয়, সৌরজগতের সাতটি গ্রহ ও প্রায় শ খানেকের বেশি উপগ্রহও সূর্যের শাসনে আবদ্ধ। এই সৌররাজের বুকে উৎপন্ন তাপ ও আলো পৌঁছে যায় অন্যসব গ্রহে। তবে সূর্য যে বৈদ্যুতিক বাতির মতো শুধু তাপ আর আলো তৈরি করছে, বিষয়টা কিন্তু তা নয়।



সূর্যের আলো ও তাপ উৎপাদনের প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল। মহাকর্ষের প্রচণ্ড চাপে দুটি হাইড্রোজেন নিউক্লিয়াস জোড়া লেগে তৈরি হয় হিলিয়াম অণু। দুটি হাইড্রোজেন পরমাণুর মোট ভরের চেয়ে নতুন তৈরি হওয়া হিলিয়ামের ভর হয় কিছুটা কম। এই কিছুটা ভরই আইনস্টাইনের ভরশক্তি সমীকরণ, E=mc2 অনুসারে পরিণত হয় শক্তিতে। এই শক্তি আমরা পাই তাপ ও আলো হিসেবে। এই পুরো বিষয়টিকে বলা হয় নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়া। ক্রমাগত ফিউশন বিক্রিয়া ঘটছে সূর্যের কেন্দ্রে। নক্ষত্রটির ব্যাপ্তি বিশাল। ফলে, নিউক্লীয় বিক্রিয়া ঘটার পাশাপাশি এখানে ঘটছে হাজারও রকম ঘটনা। বাড়ছে-কমছে সূর্যের সক্রিয়তা। এই সক্রিয়তা হ্রাস-বৃদ্ধির কথা আলোচনা করতে যে শব্দটি প্রচুর ব্যবহৃত হয়, সেটা হল সৌরচক্র (Solar Cycle)।


সৌরচক্র মূলত সূর্যের চৌম্বকক্ষেত্রের চক্রাকার পরিবর্তনের নাম। চক্রাকার এই পরিবর্তনের জন্য সময় লাগে গড়ে ১১ বছরের মতো। এই চক্র চলাকালীন সময়ে সূর্যের মেরু পরিবর্তিত হতে থাকে। অর্থাৎ সূর্যের দক্ষিণ ও উত্তর মেরু একে অন্যের সঙ্গে জায়গা বদল করে। পরে আবার আগের অবস্থানে ফিরে আসে। পৃথিবীও এই কাজটি করে। অর্থাৎ মেরু বদল পৃথিবীতেও হয়, কিন্তু এর জন্য প্রয়োজন লম্বা সময়। বিজ্ঞানীদের হিসেব অনুযায়ী, প্রায় ৩ লাখ বছর।


সৌরচক্রের কোন অবস্থায় আছে সূর্য, তা খুব সহজেই বোঝা যায় সৌরকলঙ্কের সংখ্যা দেখে। সৌরকলঙ্ক হলো সূর্যের গায়ে ফুটে ওঠা কালো কালো দাগ। মূলত তাপমাত্রা অপেক্ষাকৃত কম হওয়ায় সৌরপৃষ্ঠের কিছু কিছু অঞ্চল দেখতে কালো হয়। এগুলোকেই বলে সৌরকলঙ্ক। এর পেছনে দায়ী সূর্যের চৌম্বকক্ষেত্র। এই চৌম্বকক্ষেত্র সৌরচক্রের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত। ১১ বছর সৌরচক্রের গড় সময়কাল। সবসময় যে ১১ বছর পরপরই সূর্যের মেরু পরিবর্তন হয়, তা কিন্তু নয়। মাঝে মাঝে ঘটে যায় ৮ বছরের মধ্যেই। কখনো আবার লেগে যায় ১৪ বছর। সময় ভিন্নতার মতো, সব সৌরচক্রে সূর্যের অবস্থাও একরকম থাকে না। অর্থাৎ সৌরচক্রকে এক সূত্রে বেঁধে ফেলার সুযোগ নেই। সূর্য যখন সবচেয়ে কম সক্রিয় থাকে, তখন থেকে শুরু হয় সৌরচক্র। এ সময় সূর্যের গায়ে দাগ বা সৌরকলঙ্কের পরিমাণ খুব কম থাকে। এসব সৌরকলঙ্ক স্থায়ীও হয় না বেশি সময়। এদের এ সময় পাওয়া যায় সূর্যের বিষুবরেখার আশেপাশে। এই সময়টাকে ইংরেজিতে বলে সোলার মিনিমাম। অর্থাৎ এটি সূর্যের সর্বনিম্ন সক্রিয় অবস্থা।


পরপর কয়েকটি সৌরচক্রে কী পরিমাণ সৌরকলঙ্ক দেখা যাচ্ছে, তার ওপর নির্ভর করে মাপা হয় সূর্যের গড় সক্রিয়তা। সাধারণত গড়ে কয়েকটি সৌরচক্রে যে পরিমাণ সৌরকলঙ্ক দেখা যায়, পরপর কয়েকটি সৌরচক্রে সৌরকলঙ্কের গড় পরিমাণ তার চেয়ে কম হলে তাকে বলে গ্র্যাণ্ড সোলার মিনিমাম। বলা যায়, সূর্য দীর্ঘসময় ধরে সর্বনিম্ন সক্রিয় দশা পার করছে। এরকম ঘটনা শেষবার ঘটার প্রমাণ মেলে ১৬৪৫ থেকে ১৭১৫ সালের মধ্যে। এ সময় সূর্যের সক্রিয়তা একটানা সর্বনিম্ন দশা পার করেছে। খাতা কলমে এ ঘটনার নাম দেওয়া হয়েছিল, মণ্ডার (Maunder) মিনিমাম। এ সময় সূর্যের গায়ে গড়ে ৫০টিরও কম সৌরকলঙ্ক দেখা গিয়েছিল বলে জানা যায়। পৃথিবীর গড় তাপমাত্রাও কমে যায় খানিকটা। বিজ্ঞানীরা এ সময়টাকে বলেন লিটল আইস এজ। মানে, আইস এজ বা বরফ যুগের সামান্য আঁচ পেয়েছিল সে সময়ের মানুষ। সূর্যের কম সক্রিয়তা এর পেছনের কারণ হতে পারে বলে মনে করেন অনেকে। তবে, সে সময় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত বেড়ে গিয়েছিল। নিয়মিত হারে উৎপন্ন ছাই ছড়িয়ে পড়ছিল বায়ুমণ্ডলে। এই ছাইকেও এজন্য দায়ী করেন অনেকে। তবে বর্তমানে বিজ্ঞানীরা মনে করেন, সূর্যের সক্রিয়তা কমা-বাড়ার বিষয়টি জলবায়ু পরিবর্তনে সামান্য ভূমিকা রাখে। সৌরচক্রের মাঝামাঝি সময়ে সূর্যের সক্রিয়তা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায়। এ সময় বেড়ে যায় সৌরকলঙ্কের সংখ্যা ও এদের স্থায়িত্ব। বিষুবরেখা থেকে যথেষ্ট দূরে তৈরি হয় এসব সৌরকলঙ্ক।


সূর্যের সক্রিয়তা বাড়ার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বেড়ে যায় সৌরঝড়। সোলার ফ্লেয়ার বা সৌরশিখার নিঃসরণও বেড়ে যায়। যাঁরা ভাবছেন, সৌরশিখা কী, তাঁদের জন্য বলি। সৌরকলঙ্ক থেকে বেরিয়ে আসা উচ্চশক্তির বিকিরণকে বলা হয় সৌরশিখা। এ ছাড়া প্রচুর পরিমাণে ঘটে করোনাল ম্যাস ইজেকশন—সৌরপৃষ্ঠ থেকে প্রচণ্ড প্লাজমা ও চৌম্বকক্ষেত্রের নির্গমন। দুটোই প্রাণ ও প্রযুক্তির ওপরে প্রভাব ফেলে। সমস্যা দেখা দেয় কৃত্রিম উপগ্রহে। এসব উপগ্রহ যোগাযোগসহ নানা কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে নিয়মিতই। তা ছাড়া উচ্চশক্তির বিকিরণ আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে থাকা নভোচারীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। বিশেষ করে যখন স্পেসস্যুট পরে নভোযানের বাইরে, মহাশূন্যে থাকেন তাঁরা, তখন ক্ষতির সম্ভাবনা বেশি। এসব ছাড়াও সূর্যের সক্রিয়তা বাড়ার কারণে বেড়ে যায় পৃথিবীর মেরুজ্যোতি। এ ছাড়া পৃথিবীর ভেতরে খুব একটা সমস্যা হয় না। এ জন্য অবশ্যই কৃতজ্ঞতা জানানো উচিৎ পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্র ও বায়ুমণ্ডলকে।


বর্তমানে সূর্য এরকম একটি সৌরচক্রের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সূর্যের সক্রিয়তা বেড়ে যাওয়ার কারণে উচ্চশক্তির আয়নিত কণা, এক্সরে ও গামা বিকিরণ পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রে আছড়ে পড়ার পরিমাণ বেড়েছে। সেজন্য বেতার তরঙ্গ ব্ল্যাকআউটের মতো ঘটনাও ঘটেছে অতি সম্প্রতি। আরোরা বা মেরুজ্যোতির পরিধিও বেড়েছে একই কারণে। দক্ষিণ মেরুর জ্যোতি ছড়িয়ে পড়েছে পেনসিলভানিয়া, আইওয়া এবং ওরিগন পর্যন্ত। সামনের বছরগুলোতে সৌরশিখার আঘাত আরও বাড়বে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। আগামী ২০২৫ সালের দিকে বর্তমান সৌরচক্র তার মাঝামাঝি সীমায় পৌঁছাতে পারে। এরপর কমতে শুরু করবে সৌরশিখার পরিমাণ ও শক্তি। তবে এ নিয়ে জনসাধারণের দুশ্চিন্তা করার কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

সৌজন্যেঃ- প্রথম আলো

আলোকবর্ষ (Light Year)


'ভেবে দেখেছো কি,

তারারাও যত আলোকবর্ষ দূরে,

তারও দূরে...

তুমি আর আমি যাই ক্রমে সরে সরে।'


আলোকবর্ষ হল মহাজাগতিক দূরত্বের একক, সময়ের একক নয়। কেন আলোকবর্ষই মহাকাশের দূরত্বের একক? আলোকবর্ষের দূরত্ব আসলে কত বড়? সাধারণত আমরা দূরত্ব পরিমাপের জন্য মিটার বা সেন্টিমিটার ব্যবহার করি। এর চেয়ে বেশি দূরত্ব পরিমাপ করতে হলে ব্যবহার করি কিলোমিটার। এই মিটার, কিলোমিটার দিয়ে আমাদের দৈনন্দিন কাজ চলে যায়। কিন্তু মহাবিশ্বের নক্ষত্র বা গ্যালাক্সির দূরত্ব মাপতে দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত একক ব্যবহার করা যায় না। কারণ এই এককে মহাবিশ্ব পরিমাপ করলে অনেক বড় বড় সংখ্যা পাওয়া যায়। ফলে হিসাব অনেক জটিল হয়ে পড়ে। হিসাবের সুবিধার জন্য মহাবিশ্বের পরিমাপের জন্য আলোকবর্ষ (Light Year) ব্যবহার করা হয়। আলোকবর্ষ বলতে বোঝায়, আলো এক বছরে কত দূরত্ব অতিক্রম করে। সময় ও দূরত্বের এই সম্পর্ক আমরা দৈনন্দিন জীবনেও ব্যবহার করি। ধরুন, কোনো বন্ধুর জন্য আপনি অপেক্ষা করছেন। আপনাকে ফোনে জানালেন, তিনি আর দশ মিনিট দূরত্বে আছেন। এই তথ্য দিয়েই আপনি বন্ধুর দূরত্ব সম্পর্কে কিছুটা আন্দাজ করতে পারবেন। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ঠিক এই পদ্ধতিটিই কাজে লাগিয়েছেন মহাবিশ্বের দূরত্ব পরিমাপে। আর এজন্য কাজে লাগানো হয়েছে আলোর গতি।

আলোর গতিকেই কেন ব্যবহার করা হল? কারণ আলো মহাবিশ্বে সবচেয়ে দ্রুতগামী। আলো এক বছরে প্রায় ৯.৫ ট্রিলিয়ন কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে। সুতরাং বলা যায়, এক আলোকবর্ষ বলতে বোঝায় ৯.৫ ট্রিলিয়ন কিলোমিটার।


চাইলে আপনিও এই দূরত্ব নির্ণয় করতে পারেন। আমরা জানি, আলো শূন্য মাধ্যমে সেকেন্ডে তিন লাখ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে। এক ঘণ্টা বা ৩ হাজার ৬০০ সেকেন্ডে আলো পাড়ি দেয় ১.০৮×১০^৯ কিলোমিটার পথ। তাহলে এক বছর বা ৮ হাজার ৭৬৬ ঘণ্টায় আলো ৯.৫×১০১২ বা ৯.৫ ট্রিলিয়ন কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে। দূরত্বটা অনেক বড় মনে হলেও আসলে মহাবিশ্বের বিশালতার হিসেবে এটা কিছুই না। কারণ সৌরজগতের সবচেয়ে কাছের নক্ষত্র আলফা সেন্টরাইয়ের দূরত্ব প্রায় ৪.৪ আলোকবর্ষ। আলোকবর্ষের এই দূরত্বকে মাইল বা কিলোমিটারের সঙ্গে তুলনা করে বোঝানো সহজ নয়। মার্কিন জ্যোতির্বিদ রবার্ট বার্নহাম জুনিয়র প্রথম একটি পন্থা খুজে পান। যার সাহায্যে খুব সহজে আলোকবর্ষের দূরত্বকে কিলোমিটার বা মাইলে বোঝানো সম্ভব।


আমরা জানি, সূর্য ও পৃথিবীর দূরত্ব প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার। এই দূরত্বকে বলা হয় এক জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক একক বা Astronomical Unit (AU)। বার্নহাম আলোকবর্ষকে এই AU-তে রূপান্তরিত করেন। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, বার্নহাম দেখতে পান, এক মাইলকে ইঞ্চিতে রূপান্তর করলে যতো সংখ্যা হয়, এক আলোকবর্ষকে AU-তে রূপান্তর করলে প্রায় কাছাকাছি সংখ্যা পাওয়া যায়। এক মাইল বা প্রায় ১.৬ কিলোমিটারকে ইঞ্চিতে রূপান্তর করলে হয় ৬৩ হাজার ৩৬০ ইঞ্চি। অন্যদিকে এক আলোকবর্ষকে AU-তে রূপান্তর করলে হয় ৬৩ হাজার AU। এই মজার মিলটাই আলোকবর্ষের মাপকে আমাদের বোধগম্য মাপের কাছাকাছি নিয়ে আসে। সূর্য ও পৃথিবীর দূরত্বকে এক ইঞ্চির সঙ্গে তুলনা করলে এক আলোকবর্ষের দূরত্ব হবে এক মাইল বা ১.৬ কিলোমিটার। ফলে দুরত্ব মাপার ক্ষেত্রে এই হিসাব সহজ হয়। যেমন, আলফা সেন্টরাইয়ের দূরত্ব প্রায় ৪.৪ আলোকবর্ষ। এখন যদি সূর্য ও পৃথিবীর দূরত্বকে এক ইঞ্চি ধরি, তাহলে আলফা সেন্টুরাইয়ের দূরত্ব হবে ৪.৪ মাইল। এভাবে আরও চেনা কিছু নক্ষত্রের দূরত্বকে আমরা তুলনা করে দেখতে পারি। লুব্ধক (Sirius) নক্ষত্রের দূরত্ব হবে ৮.৬ মাইল, অভিজিৎ (Vega) নক্ষত্রের দূরত্ব হবে ২৫ মাইল, অ্যান্ড্রোমিডা গ্যালাক্সির দূরত্ব হবে ২ কোটি ৮০ লাখ মাইল।


এতো ছোটো একক ইঞ্চির সাথে তুলনা করার পরও সংখ্যাগুলো অনেক বড় দেখা যাচ্ছে। এ থেকে বোঝা যায় আলোকবর্ষ আসলে কতটা বড়। এছাড়াও আলোকবর্ষকে আরো ছোট করে আলোকমিনিট (Light Minute) এবং আলোকসেকেন্ডেও (Light Second) রূপান্তর করা হয়। চাঁদ ও পৃথিবীর দুরত্বকে বলা হয় এক আলোকসেকেন্ড। কারণ চাঁদ থেকে কোন আলো প্রতিফলিত হয়ে পৃথিবীতে আসতে প্রায় এক সেকেন্ড সময় লাগে।

তথ্যসূত্রঃ- প্রথম আলো


Wednesday, 21 December 2022

দক্ষিণ অয়নান্ত দিবস



আজ ২২ শে ডিসেম্বর, দক্ষিণ অয়নান্ত দিবস বা মকর সংক্রান্তি। আজ দক্ষিণ গোলার্ধে সবচেয়ে বড় দিন এবং সবচেয়ে ছোট রাত্রি (১৪ ঘন্টা দিন ও ১০ রাত্রি)। আর উত্তর গোলার্ধে এর ঠিক বিপরীত অবস্থা। অর্থাৎ, সবচেয়ে ছোট দিন এবং সবচেয়ে বড় রাত্রি। আজ দক্ষিণায়ণের শেষ এবং উত্তরায়নের শুরু। আজকের এই দিনে পৃথিবী তার কক্ষপথে এমনভাবে অবস্থান করে যে মকরক্রান্তি রেখার উপর সূর্যরশ্মি লম্বভাবে পড়ে এবং দক্ষিণ গোলার্ধের বেশি অংশ আলোকিত হয়। ফলে দক্ষিণ গোলার্ধে বৃহত্তম দিন এবং ক্ষুদ্রতম রাত্রি হয়। যদিও প্রতিবছর ২২ শে ডিসেম্বরই এই ঘটনা ঘটেনা। কখনো কখনো এটি ২২ শে ডিসেম্বরের ২-১ দিন আগেপরেও ঘটে থাকে। তবে অধিকাংশ বছর ২২ শে ডিসেম্বর এটি ঘটে থাকে বলে, সাধারণভাবে ২২ শে ডিসেম্বর তারিখটিই দক্ষিণ অয়নান্ত দিবস হিসেবে ধরা হয়।

Monday, 5 December 2022

ভূগোল সেট- ১৬ (Geography-16)

 ভূগোল সেট- ১৬ (Geography-16) 

1. ভারতে মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের বেশীর ভাগ বিদ্যুৎ দেশের কোন বিদ্যুৎ কেন্দ্রসমূহে উৎপাদিত হয় ?

Ans. তাপ বিদ্যুৎ ।

2. জাতীয় তাপ বিদ্যুৎ সংস্থা (N.T.P.C) কত সালে গঠিত হয়েছে ?

Ans. ১৯৭৫ সালে ।

3. ইলেকট্রনিক্স শিল্পে ভারতে কোন অঞ্চল প্রথম স্থান অধিকার করে ?

Ans. দাক্ষিণাত্যের কৃষ্ণ মৃত্তিকা অঞ্চল ।

4. ভারতের প্রথম লৌহ কারখানাটি কত সালে এবং কোথায় স্থাপিত হয়েছিল ?

Ans. ১৮৩০, তামিলনাড়ুর পোর্টোনোভা ।

5. বিশাখাপত্তনম ইস্পাত কারখানাটি কোন দেশের আর্থিক ও কারিগরী সহযোগিতায় গড়ে তোলা হয়েছে ?

Ans. পূর্বতন সোভিয়েত ইউনিয়্ন ।

6. ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ বেসরকারী লৌহ-ইস্পাত কারখানা কোনটি ?

Ans. TISCOজামসেদপুর ।

7. রাউরকেল্লা ইস্পাত কারখানাটি কোন দেশের সহযোগিতায় গড়ে উঠেছে ?

Ans. পশ্চিম জর্মানী ।

8. ভিলাই লৌহ-ইস্পাত কারখানাটি কোন দেশের সহযোগিতায় গড়ে উঠেছে ?

Ans. পূর্বতন সোভিয়েত ইউনিয়ন ।

9. ভারতে রেল-ইঞ্জিন তৈরী করে কোন সংস্থা ?

Ans. পশ্চিমবঙ্গের চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভ ওয়াকর্স ।

10. ডিজেল লোকোমোটিভ ওয়ার্কস কোথায় অবস্থিত ?

Ans. উত্তরপ্রদেশের বারাণসী ।

11. ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরী কোথায় অবস্থিত ?

Ans. তামিলনাড়ুর পেরাম্বুর ।

12. পশ্চিমবঙ্গের ‘জেসপ এ্যান্ড কোং’ নাম সরকারী সংস্থায় কী তৈরী হয় ?

Ans. মালগাড়ি ও যাত্রীবাহী গাড়ি ।

13. ভারতের বৃহত্তম জাহাজ নির্মাণ কারখানা কোনটি ?

Ans. বিশাখাপত্তনমের হিন্দুস্থান শিপ ইয়ার্ড ।

14. ভারতের প্রথম সুতাকলটি কোথায় স্থাপিত হয় ?

Ans. ঘুসুড়ি ।

15. কোন শহরকে ‘ভারতের ম্যাঞ্চেস্টার’ বলা হয় ?

Ans. আহমেদাবাদ ।

16. ভারতের সর্বাধিক কাপড় কল আছে কোন রাজ্যে ?

Ans. গুজরাট ।

17. ভারতের প্রথম পাটকলটি কোথায় স্থাপিত হয়েছিল ?

Ans. পশ্চিমবঙ্গের রিষড়ায় ।

18. প্রথম শ্রেণীর শহর বলা হয় শহরকে তার জনসংখ্যা কত ?

Ans. ১ লক্ষের বেশী ।

19. মহানগর বলা হয় সেই শহরকে, যার জনসংখ্যা –

Ans. ১০ লক্ষের বেশী ।

20. ভারতের বৃহত্তম বিমানবন্দর কোনটি ?

Ans. ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, দিল্লী ।

21. ‘ভারতের প্রবেশ দ্বার’ বলা হয় কোন শহরকে ?

Ans. মুম্বাই ।

22. ভারতের মূলধনের রাজধানী বলা হয় কোন শহরকে ?

Ans. মুম্বাইকে ।

23. ভারতের অধিকাংশ হিন্দী চলচ্চিত্র নির্মিত হয় কোথায় ?

Ans. মুম্বাইয়ে ।

24. ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে দিল্লীতে কত সালে স্থানান্তরিত হয় ?

Ans. ১৯১১ সালে ।

25. ওয়েলিংডন বিমানঘাঁটি কোথায় অবস্থিত ?

Ans. ব্যাঙ্গালোরে ।

26. ভারতের পঞ্চম বৃহত্তম মহানগর কোনটি ?

Ans. ব্যাঙ্গালোর ।

27. সালারজঙ্গ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত ?

Ans. হায়দ্রাবাদে ।

28. হায়দ্রাবাদের যমজ শহর কোনটি ?

Ans. সেকেন্দ্রাবাদ ।

29. হায়দ্রাবাদ শহরটি কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?

Ans. মুসী নদীর তীরে ।

30. কোন শহরকে ভারতের বিজ্ঞান নগরী বলা হয় ?

Ans. ব্যাঙ্গালোরকে ।

31. ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্যাল ল্যাবরেটরী কোথায় অবস্থতি ?

Ans. ব্যাঙ্গালোরে ।

32. আহমেদাবাদ শহরটি কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?

Ans. সবরমতী নদীর তীরে ।

33. উত্তরপ্রদেশের সর্বপ্রধান শিল্পকেন্দ্র কোনটি ?

Ans. কানপুর ।

34. লক্ষণৌ শহরটি কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?

Ans. গোমতী নদীর তীরে ।

35. কোন শহরকে ‘গোপালী শহর’ বলা হয় ?

Ans. জয়পুরকে ।

36. ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্রটি কোথায় অবস্থিত ?

Ans. কোচিনে ।

37. কেন্দ্রীয় মৎস্য শিকার কেন্দ্র ও মৎস্য গবেষণাগারটি ভারতের কোন শহরে অবস্থিত ?

Ans. কোচিনে ।

38. বরোদা শহরের নতুন নাম কী ?

Ans. ভাদোদরা ।

39. দক্ষিণ ভারতের শ্রেষ্ঠতম মন্দির ‘মিনাক্ষী মন্দির’ কোথায় অবস্থিত ?

Ans. মাদুরাইতে ।

40. কোন শহরকে দাক্ষিণাত্যের কাশী বলা হয় ?

Ans. মাদুরাই ।

41. কাশী বিশ্বনাথ মন্দির কোথায় অবস্থিত ?

Ans. বারাণসীতে ।

42. হিন্দুস্থান শিপইয়ার্ড কোথায় অবস্থিত ?

Ans. বিশাখাপত্তনমে ।

43. হুগলী নদীর তীরবর্তী কলকাতা বন্দর কোন ধরণের বন্দর ?

Ans. নদী বন্দর ।

44. বোম্বাই বন্দর কোন ধরণের বন্দর ?

Ans. সমুদ্র বন্দর ।

45. ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ্র সামুদ্রিক বন্দর কোনটি ?

Ans. মুম্বাই ।

46. যাত্রী পরিবহনের ক্ষেত্রে কোন বন্দরটি ভারতের মধ্যে প্রথম স্থান ?

Ans. মাদ্রাজ ।

47. মোট মাল পরিবহনের ক্ষেত্রে কোন বন্দরটির স্থান ভারতের মধ্যে প্রথম ?

Ans. মুম্বাই ।

48. ভারতে আমদানী বাণিজ্যে কোন বন্দরের স্থান প্রথম ?

Ans. মুম্বাই ।

49. ভারতে রপ্তানী বাণিজ্যে কোন বন্দরের স্থান প্রথম ?

Ans. মার্মাগাঁও ।

50. ভারতে অধিকাংশ লৌহ-আকরিক কোন বন্দর থেকে বিদেশে রপ্তানী করা হয় ?

Ans. মার্মাগাঁও ।

51. ভারতের আমদানী বাণিজ্যে কলিকাতা বন্দরের স্থান কত ?

Ans. দ্বিতীয় ।

52. ‘ডলফিনস নোজ’ নামক অন্তরীপ দ্বারা পরিবেষ্ঠিত বন্দরটির নাম কী ?

Ans. বিশাখাপত্তনম ।

53. ভারতের প্রথম হাইটেক বন্দর কোনটি ?

Ans. নভসেবা ।

ভূগোল সেট- ১৫ (Geography - 15)

 ভূগোল সেট- ১৫ (Geography - 15) 

●ভারতের ধান গবেষণাগার কোথায় আছে ?

ওড়িশার কটকে অবস্থিত।

● আন্তর্জাতিক ধান গবেষণাগার কোথায় আছে ?

ফিলিপাইন্সের রাজধানী ম্যানিলায়।

●উচ্চ ফলনশীল ধান বীজের নাম কর ?

IR-8, IR-20, TN-1, জয়া, রত্না, পঙ্কজ, বিজয়া, সোনা, গোবিন্দ ।

●ভারতের দ্বিতীয় প্রধান খাদ্য ফসলের নাম কি ?

গম।

●ভারতে কোন ঋতুতে গম চাষ করা হয় ?

প্রধানত শীত ঋতুতে।

●গম উৎপাদনে ভারতে কোন রাজ্য প্রথম ?

উত্তর প্রদেশ।

●হেক্টর প্রতি গম উৎপাদনে ভারতে কোন রাজ্য প্রথম ?

পাঞ্জাব।

●ভারতের গম গবেষণাগার কোথায় আছে ?

দিল্লীর কাছে পুসায়।

● আন্তর্জাতিক গম গবেষণাগার কোথায় আছে ?

মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটিতে।

●উচ্চ ফলনশীল গম বীজের নাম কর ?

সোনালিকা-308, সোনেরা- 63, সোনেরা -64, সোনা 227,

কল্যাণ সোনা, লারমা রাজো, সফেদ লারমা।

●গম উৎপাদনে পৃথিবীতে ভারতের স্থান কত ?

দ্বিতীয়। (চীনের পড়ে)

●ভারতের প্রধান পানীয় ফসল কোনটি ?

চা।

●পৃথিবীতে কত প্রকার চা ব্যবহার হয় ?

চার প্রকার । সবুজ চা, ইষ্টক চা, কালোচা, ওলং চা।

●চা উৎপাদনে ভারতে কোন রাজ্য প্রথম ?

আসাম।

●কোথাকার উৎপাদিত চা পৃথিবী শ্রেষ্ঠ ?

দার্জিলিং ।

●ভারতের চা গবেষণাগার কোথায় আছে ?

আসামের জোড়হাটে।

●কোন বন্দরের মাধ্যমে চা বিদেশে রপ্তানি করা হয় ?

কোলকাতা বন্দর।

●চা রপ্তানিতে পৃথিবীতে ভারতের স্থান কত ?

চতুর্থ।

●চা উৎপাদনে পৃথিবীতে ভারতের স্থান কত ?

প্রথম।

●ভারতের দ্বিতীয় প্রধান পানীয় ফসল কোনটি ?

কফি।

●কফি গাছের উৎপত্তি কোথায় ?

ইথিওপিয়ার কাফা নামক স্থানে।

●পৃথিবীতে কত প্রকার কফি ব্যবহার হয় ?

চার প্রকার । রোবাস্টা, আরবীয়, ব্লু মাউন্টেন ও লাইবেরিয়ান।

●কফি উৎপাদনে ভারতে কোন রাজ্য প্রথম ?

কর্ণাটক।

●কফি উৎপাদনে পৃথিবীতে ভারতের স্থান কত ?

পঞ্চম।

●ভারতের কফি গবেষণাগার কোথায় আছে ?

কর্ণাটকের চিকমাগালু শহরে।

●ভারতের প্রধান তন্তু ফসলের নাম কি ?

কার্পাস বা তুলা।

● কার্পাস বা তুলা চাষ কোন জলবায়ুতে ভালো হয় ?

ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় জলবায়ুতে।

● কার্পাস বা তুলা গাছে কি পোকা দেখা যায় ?

বল উইভিল।

●ভারতের কার্পাস বা তুলা গবেষণাগার কোথায় আছে ?

মহারাষ্ট্রের নাগপুরে।

●কার্পাস বা তুলা উৎপাদনে ভারতে কোন রাজ্য প্রথম ?

গুজরাট।

●কার্পাস বা তুলা উৎপাদনে পৃথিবীতে ভারতের স্থান কত ?

তৃতীয়।

●উচ্চ ফলনশীল কার্পাস বা তুলা বীজের নাম কর ?

সুজাতা, MCU-4, MCU-5 প্রভৃতি।

Sunday, 4 December 2022

ভূগোল সেট- ১৪ (Geography set-14)

 বিভিন্ন দেশ ও শহরের উপনাম

১) ভারতের হাইটেক শহর বলা হয় –বেঙ্গালুরু ।

২) ভারতের প্রবেশদ্বার বলা হয় –মুম্বাই ।

৩) সূর্যোদয়ের দেশ বলা হয় – জাপান ।

৪) ভারতের রোম বলা হয় – দিল্লি ।

৫) শেষ সূর্যের দেশ বলা হয় – হাওয়াই দ্বীপ ।

৬) প্রাচীরের দেশ বলা হয় – চীনকে ।

৭) কেকের দেশ বলা হয় – স্কটল্যান্ড ।

৮) নীল নদের দান বলা হয় – ইজিপ্ট ।

৯) স্বর্ণ শহর বলা হয় – জোহানেসবারগ ।

১০) সহস্র হ্রদের দেশ বলা হয় –ফিনল্যান্ড ।

১১) নিশীথ সূর্যের দেশ বলা হয় –নরওয়ে ।

১২) অন্ধকারের দেশ বলা হয় –আফ্রিকা ।

১৩) পঞ্চ নদীর দেশ বলা হয় – পাঞ্জাব ।

১৪) পবিত্র ভূমি বলা হয় – প্যালেস্টাইন ।

১৫) বাতাসের শহর বলা হয় –শিকাগো ।

১৬) দাক্ষিণাত্যের কাশী বলা হয় –মাদুরাই ।

১৭) ইউরোপের ককপিট বলা হয় –বেলজিয়াম ।

১৮) সিটি অফ জয় বলা হয় – কলকাতা ।

১৯) ভাটির দেশ বলা হয় – বাংলাদেশ ।

২০) মন্দিরের শহর বলা হয় – বেনারস ।

২১) ভূস্বর্গ বলা হয় – কাশ্মীর ।

২২) সপ্ত প্যাগোডার শহর বলা হয় –মহাবলীপুরম ।

২৩) লবঙ্গ দ্বীপ বলা হয় – মাদাগাস্কার ।

২৪) সাত পাহাড়ের দেশ বলা হয় – রোম ।

২৫) গোলাপি শহর বলা হয় – জয়পুর ।

২৬) পিরামিডের দেশ বলা হয় – ইজিপ্ট ।

২৭) পৃথিবীর কসাইখানা বলা হয় –শিকাগো ।

২৮) ভূমিকম্পের দেশ বলা হয় – জাপান ।

২৯) চলচিত্রের শহর বলা হয় – হলিউড ।

৩০) পৃথিবীর চিনির পাত্র বলা হয় –কিউবা ।

৩১) স্বর্ণরেণুর নদী বলা হয় – ইয়াংসি কিয়াং ।

৩২) ভারতের ম্যানচেস্টার বলা হয় –আমেদাবাদ ।

৩৩) প্রাচ্যের প্যারিস বলা হয় – সাংহাই ।

৩৪) নিষিদ্ধ নগরী বলা হয় – লাসা ।

৩৫) মুক্তার দ্বীপ বলা হয় – বাহারিন ।

৩৬) পশু পালনের দেশ বলা হয় –তুর্কিস্তান ।

৩৭) সোনালি আঁশের দেশ বলা হয় –বাংলাদেশ ।

৩৮) সাদা হাতির দেশ বলা হয় –থাইল্যান্ড ।

৩৯) ম্যাপল বৃক্ষের দেশ বলা হয় –কানাডা ।

৪০) প্রাচ্যের গ্রেট ব্রিটেন বলা হয় –জাপান ।

৪১) শৈল রানি বলা হয় – দার্জিলিং ।

৪২) পৃথিবীর ছাদ বলা হয় পামির মালভূমি ।

৪৩) নদী মাতৃক দেশ বলা হয় –বাংলাদেশ ।

৪৪) রামধনুর দেশ বলা হয় – হাওয়াই দ্বীপ ।

৪৫) সমুদ্রের বধূ বলা হয় - গ্রেট ব্রিটেন ।

৪৬) সোনার প্যাগোডার বলা হয় –মায়ানমার ।

৪৭) ইউরোপের ক্রীড়াভূমি বলা হয় –সুইজারল্যান্ড ।

৪৮) প্রভাত শান্তির দেশ বলা হয় –কোরিয়া ।

৪৯) ভূমধ্য সাগরের দুর্গ বলা হয় –জিব্রাল্টার ।

৫০) লিলি ফুলের দেশ বলা হয় –কানাডা ।

ভূগোল সেট- ১৩ (Geography set - 13)

 

বিভিন্ন দেশ ও শহরের উপনাম


১) বাংলার অক্সফোর্ড বলা হয় –নবদ্বীপ ।


৫২) ভারতের আপেল রাজ্য বলা হয় –হিমাচল প্রদেশ ।


৫৩) দক্ষিণ ভারতের বাগান বলা হয় –তাঞ্জোর ।


৫৪) সোনালি পশমের দেশ বলা হয় –অস্ট্রেলিয়া ।


৫৫) ক্যাঙ্গারুর দেশ বলা হয় – সোনালি ।


৫৬) মসজিদের শহর বলা হয় – ঢাকা ।


৫৭) পোপের শহর বলা হয় – রোম ।


৫৮) উত্তরের ভেনিস বলা হয় –স্টকহোম ।


৫৯) বাজারের শহর বলা হয় – কায়রো ।


৬০) সাধুদের দেশ বলা হয় – কোরিয়া ।


৬১) প্রবাল দ্বীপ বলা হয় – আন্দামান ।


৬২) পান্নার দ্বীপ বলা হয় – আয়ারল্যান্ড ।


৬৩) তুল গাছের দেশ বলা হয় – বেরার ।


৬৪) বাংলার দুঃখ বলা হয় – দামোদর ।


৬৫) ইউরোপীয় মহাযুদ্ধের স্থান বলা হয়– বেলজিয়াম ।


৬৬) প্রাসাদের শহর বলা হয় – কলকাতা ।


৬৭) স্বাধীনতা, সাম্যের দেশ বলা হয় –ফ্রান্স ।


৬৮) বাঁকা শহর বলা হয় – শিকাগো ।


৬৯) অশনির দেশ বলা হয় – ভুটান ।


৭০) কান্নার প্রবেশদ্বার বলা হয় – বার-অল-মান্দার ।


৭১) চির বসন্তের শহর বলা হয় – দক্ষিণ আমেরিকার কিটো ।

৭২) পাচ্যের লিভারপুল বলা হয় –সিঙ্গাপুর ।


৭৩) ভারতের ভেনিস বলা হয় – কেরালা ।


৭৪) মরুভূমির দেশ বলা হয় – আফ্রিকা ।


৭৫) বজ্রপাতের দেশ বলা হয় – ভুটান

Saturday, 3 December 2022

ভূগোল সেট-১২ (Geography set-12)

 ভূগোল সেট-১২ (Geography set-12)


১. ডেন ড্রোন কথার অর্থ কি ?

উত্তর।     বৃক্ষ।

২. ব্যাসল্ট থেকে কি ধরনের মৃত্তিকা সৃষ্টি হয় ?

উত্তর।     কৃষ্ণ মৃত্তিকা।

৩. প্রশমিত মৃত্তিকার পি, এইচ, এর মান কত ?

উত্তর।    7

৪. একটি আঞ্চলিক মৃত্তিকার নাম লেখ ।

উত্তর।     পডজল মৃত্তিকা।

৫. মাটির রঙ লাল হয় কেনো ?

উত্তর।    মাটিতে লোহা থাকার জন্য।

৬. উদ্ভিদের প্রধান পুষ্টি মৌল হিসাবে এন, পি, কে, - কে কী বলা হয় ?

উত্তর।      প্রাথমিক অতিমাতৃক পুষ্টি মৌল।

৭. ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা স্তরে ভূমি ক্ষয়ে প্রধান প্রক্রিয়াটির নাম কি ?

উত্তর।      খাত ক্ষয়।

৮. নাতিশীতোষ্ণ তৃণভূমি অঞ্চলে কোন ধরনের মৃত্তিকা দেখা যায় ?

উত্তর।      মলিসল জাতীয়।

৯. মৃত্তিকার কোন স্তরে হার্ড প্যান দেখা যায় ?

উত্তর।     B (বি ) স্তরে।

১০. মৃত্তিকা পরিলেখের এ স্তর থেকে বি স্তরে খনিজ পদার্থের অপসারণ কে কী বলা হয়?

উত্তর।    এলুভিয়েশন।

১১. স্পদোসল মৃত্তিকার একটি উদাহরণ দাও।

উত্তর।      পডজল।

১২. জলাভূমিতে কোন ধরনের মৃত্তিকা সৃষ্টি হয় ?

উত্তর।     বগ বা পিট মাটি।

১৩. মাটিতে অবস্থিত উদ্ভিদের অপরিহার্য মৌল কয়টি ?

উত্তর।    ২০ টি।

১৪. উদ্ভিদের প্রয়োজনীয় একটি প্রাথমিক পরি পোষকের নাম লেখ।

উত্তর।     নাইট্রোজেন।

১৫. কোন মৃত্তিকায় চুন ও লবণের পরিমাণ বেশি থাকে ?

উত্তর।     পেডাক্যাল মৃত্তিকা।

১৬. মৃত্তিকার কোন স্তরে প্রাণীর দেহবোশেস বিয়োজিত হয়ে হিউমাস তৈরি হয়?

উত্তর।      এ, স্তরে।

১৭. উত্তর পূর্ব ভারতের মৃত্তিকা  খয়ের প্রধান কারণ কি ?

উত্তর।      ঝুম চাষ।

১৮. সালীনাইজেশন কি ?

উত্তর।     সোলান চাক মৃত্তিকা সৃষ্টির পদ্ধতি।

১৯. কে প্রথম সাইক্লোন শব্দটি ব্যাবহার করেন ?

উত্তর।    হেনরি পিডিংটন।

২০. টাইফুন  কোন অঞ্চলে সৃষ্টি হয় ?

উত্তর।     দক্ষিণ পূর্ব চীন সাগরে।

২১. সবচেয়ে বিধ্বংসী ঘূর্ণঝড় কোনটি ?

উত্তর।     টর্নেডো।

২২. ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণি ঝড়ের নাম কি ?

উত্তর।      সাইক্লোন।

২৩. মিষ্ট্রাল বায়ু কোথায় প্রবাহিত হয় ?

উত্তর।     ফ্রান্সের রোন উপত্যকায়।

২৪. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে টর্নেডোর প্রচলিত নাম কি ?

উত্তর।     Twister ।

২৫. ২০১৩ ভারতবর্ষের কোথায় ফাইলিন ঘূর্ণিঝড় হয়েছিল

উত্তর।   উড়িষ্যা উপকূলে


২৬.  কোন অঞ্চলে হ্যারিকেন ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয় ?

 উত্তর।   ক্যারিবিয়ান সাগরে।

২৭.  পৃথিবীর কোথায় সর্বাধিক টর্নেডো ঝড়ের উৎপত্তি হয় ?

উত্তর।  প্রেইরি অঞ্চলে ।

২৮.  বজ্রবিদ্যুৎ সহ মুষলধারায়  বৃষ্টিপাত হয় কোন মেঘ থেকে? উত্তরঃ  কিউমুলোনিম্বাস মেঘ থেকে ।

২৯. গ্রীনল্যান্ডের সারাবছর কি ধরনের ঘূর্ণবাত বিরাজ করে?

উত্তর।    প্রতীপ ঘূর্ণবাত।

৩০. ক্রান্তীয় ঘূর্ণবাত এর উৎপত্তিস্থল কোথায়?

উত্তর।    উষ্ণ সমুদ্র পৃষ্ঠ।

৩১. মধ্য অক্ষাংশীয় অঞ্চলে মহাদেশেরপশ্চিমে কোন ধরনের জলবায়ু দেখা যায়?

উত্তর।    ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু।

৩২. বায়ুমন্ডলের কোন স্তরে জেট বায়ু প্রবাহ দেখা যায়?

উত্তর।    ঊর্ধ্ব ট্রপোস্ফিয়ার।

৩৩. দক্ষিণ আমেরিকার আমাজন নদী অববাহিকা কোন প্রকার জলবায়ুর অন্তর্গত?

উত্তর।   নিরক্ষীয় জলবায়ুর অন্তর্গত।

৩৪. ক্যালিফোর্নিয়া কোন জলবায়ু অঞ্চলে অবস্থিত?

উত্তর।    ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলে অবস্থিত।

৩৫. জেট বায়ু কোন দিক থেকে কোন দিকে প্রবাহিত হয়?

উত্তর।   পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে।

৩৬. এল নিনো কোথায় দেখা যায়?

উত্তর।   প্রশান্ত মহাসাগরে।

৩৭. কাকে পৃথিবীর বজ্রপাতের দেশ বলা হয়?

উত্তর।   ভেনেজুয়েলা কে।

৩৮. দ্যা ডক্টর ওয়াইন্ড নামে কোন বায়ু পরিচিত?

উত্তর।    পাম্পের ও।

৩৯. হারমাট্টান বায়ু কোথায় প্রবাহিত হয়?

উত্তর।    গিনি উপকূলে।

৪০. ডোলড্রাম কোথায় দেখা যায়?

উত্তর।   নিরক্ষীয় অঞ্চলে।


৪১. জেট স্ট্রিম এর গতিবেগ কত?

উত্তর।    সাড়ে 300 থেকে সাড়ে 400 কিমি পার ঘন্টা।

৪২. বায়ু সংবহনের ত্রি কোষ তত্ত্বের প্রবক্তা কে ?

উত্তর।    পল মেন।

৪৩. হ্যাডলি কোষ এর অবস্থান লেখ।

উত্তর।     জিরো ডিগ্রী থেকে 30 ডিগ্রি উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষাংশে।

৪৪. কোপেন কৃত AF জলবায়ু বলতে কী বোঝায়?

উত্তর।    ক্রান্তীয় সাভানা জলবায়ু কে।

৪৫. এল নিনো আবির্ভাবের বছরে কোন অঞ্চলে উষ্ণ সমুদ্র স্রোত দেখা যায়?

উত্তর।    পেরু ও ইকুয়েডর অঞ্চলে।

৪৬. ফেরেল কক্ষ কোন বায়ু প্রবাহের অন্তর্গত?

উত্তর।   পশ্চিমা বায়ুর অন্তর্গত।

৪৭. শীতকালীন বৃষ্টিপাতের দেশ কাকে বলা হয়?

উত্তর।   ইতালিকে।

৪৮. সার্দান এসিলেসন কাকে বলা হয়?

উত্তর।    ওয়াকার সার্কুলেশন কি।

৪৯. জলাভূমি অঞ্চলে কি ধরনের উদ্ভিদ জন্মায়?

উত্তর।    হাইড্রোফাইট।

৫০. একটি মেসোথার্ম উদ্ভিদের নাম লেখ ?

উত্তর।   সেগুন।



ভূগোল সেট-১১ (Geography set-11)

ভৌগোলিক উপনাম

ভূগোল সেট-১১ (Geography set-11)

৫১. প্রাচ্যের ভেনিস বলা হয় কোন শহর কে?

উঃ ব্যাংকক কে

৫২. প্রাচ্যের গ্রেট ব্রিটেন বলা হয় কোন দেশ কে?
উঃ জাপান কে
৫৩. পৃথিবীর ছাদ বলা হয় কাকে?
উঃ পামির মালভূমি কে
৫৪. পৃথিবীর চিনির আধার বলা হয় কোন দেশকে?
উঃ কিউবা কে
৫৫. বজ্রপাতের দেশ বলা হয় কোন দেশ কে?
উঃভুটান কে
৫৬. বাতাসের শহর বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ শিকাগো কে
৫৭. বাজারের শহর বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ কায়রো কে
৫৮. বাংলার ভেনিস বলা হয় কাকে?
উঃ বরিশাল কে
৫৯. বিশ্বের রুটির ঝুড়ি বলা হয় কোনটি কে?
উঃ প্রেইরি কে
৬০. ভারতের প্রবেশদ্বার বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ মুম্বাই কে
৬১. ভাটির দেশ বলা হয় কোন দেশকে? উঃ বাংলাদেশ কে
৬২. ভারতের উদ্যান বলা হয়?
উঃ লক্ষ্ণৌ কে
৬৩. ভূমধ্যসাগরের প্রবেশদ্বার বলা হয়-- উঃ জিব্রাল্টার কে
৬৪. ভূমিকম্পের দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
উঃজাপান কে
৬৫. মটর গাড়ির শহর নামে পরিচিত?
উঃ ডেট্রয়েট
৬৬. মার্বেলের দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
উঃ ইটালী।
৬৭. ম্যাপল পাতার দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
উঃ কানাডা কে
৬৮. রৌপের শহর বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ আলজিয়ার্স কে
৬৯. লবঙ্গ দ্বীপ নামে পরিচিত?
উঃ জাঞ্জিবার।
৭০. লিলি ফুলের দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
উঃ কানাডা কে
৭১. শ্বেত হস্তির দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
উঃ থাইল্যান্ড কে
৭২. শ্বেতাঙ্গদের কবরস্থান নামে পরিচিত?
উঃগিনি কোস্ট।
৭৩. সোনালী আঁশের দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
উঃ বাংলাদেশ কে
৭৪. সোনালী প্যাগোডার দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
উঃ মায়ানমার কে

ভূগোল সেট-১০ (Geography set-10)

 ভূগোল সেট-১০ (Geography set-10)


১. অন্তর্জাত প্রক্রিয়ার একটি ফল লেখ।

উত্তর - ভূ- বিপর্জয়।

২. অবরোহন ও আরোহণ প্রক্রিয়ার সম্মিলিত প্রক্রিয়ার নাম কি ?

উত্তর।  পর্যায়ন।

৩. অবরোহন প্রক্রিয়ার ফলে গঠিত একটি ভূমিরূপের নাম লেখ।

উত্তর   ক্ষয় জাত পর্বত।

৪. গ্রেড শব্দটি কে প্রথম ব্যাবহার করেন ?

উত্তর     জি, কে, গিলবার্ট।

৫. কোন ধরনের আলোড়নের ফলে ভঙ্গিল পর্বতের সৃষ্টি হয় ?

উত্তর।   গিরিজনি আলোড়নের ফলে।

৬. আরোহণ প্রক্রিয়ার একটি নিয়ন্ত্রকের নাম লেখ ।

উত্তর।     ভূমির ঢাল।

৭. নদীর ভারসাম্যে পৌঁছানো কে কী বলা হয় ?

উত্তর।     পর্জায়ন।

৮. কোন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোনো স্থানের শিলা চূর্ণ - বিচূর্ণ হয়ে সেই স্থানে পড়ে থাকে ?

উত্তর।     অবহবিকার।

৯. দ্বিতীয় ক্রম ভূমির উদাহরণ দাও।

উত্তর।      মালভূমি।

১০. কোন অঞ্চলে টর ভূমিরূপ  দেখতে পাওয়া যায় ?

উত্তর।     গ্রানাইট যুক্ত অঞ্চলে।

১১. হিমাচল প্রদেশের মনিকরণের উষ্ণ প্রস্রবণ টি কি জাতীয় ?

উত্তর।      চুতি প্রস্রবণ।

১২. ভারতের কোথায় প্রস্রবণ রেখা দেখা যায় ?

উত্তর।      দেরা দুনে।

১৩. ব্লো হোল স্কটল্যান্ডে কি নামে পরিচিত ?

উত্তর।      গ্লুপ।

১৪. ভৌমো জলতলের উপর প্রবেশ্য শিলা স্তরের মধ্যে বাহিত জল কে কী বলে ?

উত্তর।     ভাদোস জল।

১৫. ভৌম জলস্তরের নিচে অবস্থিত যে জল বাহি স্তর থেকে সব ঋতুতেই জল পাওয়া যায়, তাকে কি বলে ?

উত্তর      স্থায়ী সম্পৃক্ত স্তর।

১৬. কোন ধরনের শিলা স্তরে ক্রাস্ট ভূমিরূপ দেখা যায় ?

উত্তর।     চুনা পাথর।

১৭. ভারতের কোথায় চুনা পাথরের ক্ষয়ের ফলে গঠিত ভূমিরূপ দেখা যায় ?

উত্তর।     উত্তর প্রদেশের দেরাদুনে।

১৮. একটি একুইজ ফিউজ স্তরের উদাহরণ দাও।

উত্তর।       গ্রানাইট।

১৯. অগ্নুৎপাতের সময় ম্যাগমার সাথে যে উত্তপ্ত জল বেরিয়ে আসে তার নাম কি ?

উত্তর।      উৎসন্দ জল।

২০. ভৌমজলতলের ঊর্ধ্ব সীমা কে কী বলা হয় ?

উত্তর।      পিজো মেট্রিক তল।


২১. পাললিক শিলা গঠিত হবার সময় যে জল শিলায় আবদ্ধ হয় তাকে কি বলে ?

উত্তর।     সহজাত জল।

২২. বৃষ্টির জল ও চুনা পাথর দ্বারা সৃষ্টি কার্বনিক অ্যাসিডের বিক্রিয়া কে কী বলা হয় ?

 উত্তর।       অঙ্গার যোজন।

২৩. নরওয়ে ও সুইডেনের উপকূল কি জাতীয় উপকূলের উদাহরণ ?

উত্তর।      ফিয়র্ড উপকূলের।

২৪. প্রবাল কীট দ্বারা গঠিত সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে স্বল্প উত্থিত বৃত্তাকার প্রাচীর কে কি বলা হয় ?

উত্তর।      আটল ।

২৫. সামুদ্রিক সঞ্চয়ের ফলে সৃষ্টি হওয়া বাঁধের এক অংশ যদি সমুদ্রে ডুবে থাকে ও ওপর প্রান্ত যদি স্থল ভাগে যুক্ত থাকে তখন তাকে কি বলে ?

উত্তর।     স্পিট।

২৬. ডলফিন নোজ কি ?

উত্তর।   বিশাখাপত্তনোমের কাছে একটি সমুদ্র ভৃগু হলো ডলফিন নোজ।

২৭. রিয়া উপকূল কোথায় দেখা যায় ?

উত্তর।      দক্ষিণ পশ্চিম আয়ারল্যান্ডে।

২৮. ফিয়োর্ড কোথায় দেখা যায় ?

উত্তর।     হিমবাহ যুক্ত উপকূলে।

২৯. ওয়াতেন কি ?

উত্তর।      জার্মান ভাষায় পুরো দেশীয় বাঁধের পিছনে অবস্থিত লবণাক্ত জলাভূমি কে ওয়াতেন বলে।

৩০. টম্বলো কি ?

উত্তর।     যে পুরো দেশীয় বাঁধ উপকূলের সঙ্গে কোনো দ্বীপ বা একাধিক দ্বীপকে যুক্ত করে তাকে টম্বলো বলে।



৩১. স্ট্যাক কি ?

উত্তর।      এক ধরনের "দা ওল্ড ম্যান অফ্ হয়" হলো স্ট্যাক।

৩২. উপকূলের সাথে সমান্তরাল ভাবে অবস্থিত শৈলশিরার সমুদ্রে আংশিক নিমজ্জন ফলে গঠিত উপকূল কে কী বলে ?

উত্তর।      ডালমসিয়ান উপকূল।

৩৩. পৃথিবীর বৃহত্তম লেগুন কোনটি ?

উত্তর।     ক্যালিডনীয়ন হ্রদ।


৩৪. কে প্রথম ক্ষয় চক্রের ধারণা দেন ?

উত্তর।      ডেভিস।

৩৫. মরু ক্ষয়চক্রে লবণাক্ত জলের হ্রদ গুলিকে কি বলে ?

উত্তর।      প্লায়া।

৩৬. "একটি ভূমি রূপের নির্দিষ্ট জীবন ইতিহাস আছে" - এর বক্তা কে ?

উত্তর।     ডব্লু, এম, ডেভিস।

৩৭. "অসম বিকাশ তত্ত্বর" প্রবক্তা কে ?

উত্তর।     সি, এইচ, ক্রিকমে।

৩৮. ক্ষয়চক্র তত্ত্বতে কোন পর্যায়ে মোনাডোনোক গঠিত হয় ?

উত্তর।      বার্ধক্য পর্যায়ে।

৩৯. ক্ষয়ের শেষ সীমার প্রবর্তক কে ?

উত্তর।     পাওয়েল।

৪০. ভূ আন্দোলনের ফলে কি ধরনের পুনর যৌবন লাভ ঘটে ?

উত্তর।      গতিশীল।

৪১. "ভূমিরূপ হলো ভুগঠন, প্রক্রিয়া ও পর্যায়ের ফলশ্রুতি"- ধারণাটি কর ?

উত্তর।       ডেভিসের।

৪২. পাদো সমতলিকরণ মতবাদটি কে প্রথম অবতরণ করেন ?

উত্তর।       এল, সি, কিং।

৪৩. ভারতের একটি উল্লেখ্য ক্রাস্ট অঞ্চলের নাম লেখ।

উত্তর।     বোরা গুহা।

৪৪. একটি পূর্ববর্তী নদীর নাম লেখ।

উত্তর।     সিন্ধু / শতুদ্র নদী।

৪৫. নদী ব দ্বীপ ও পলোল ব্যঞ্জনী কোন জল নির্গম প্রণালীতে গড়ে ওঠে ?

উত্তর।     বিনুনি রুপি।

৪৬. শিলার সমধর্মিতার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নদী নক্সর নামকি ?

উত্তর।      বৃক্ষ রুপি।

৪৭. মরুভূমির প্লয়াকে কেন্দ্র করে যে জল নির্গমন প্রণালী গড়ে ওঠে তার নাম কি ?

উত্তর।     কেন্দ্রমুখী ।

৪৮. মালভূমির খাড়া ঢালে যে জল নির্গমন প্রণালী গড়ে ওঠে তার নাম কি ?

উত্তর।     সামন্তরাল জল নির্গমন প্রণালী।

৪৯. একনত গঠন যুক্ত ভূমিভাগে কোন ধরনের নদী নক্সা গড়ে ওঠে ?

উত্তর।      জাফরী রুপি।

৫০. অ্যানুলার কথাটির অর্থ কি ?

উত্তর।     চক্র।

 

Thursday, 1 December 2022

ভূগোল সেট-৯ (Geography set-9)

ভৌগোলিক উপনাম

ভূগোল সেট-৯ (Geography set-9)

১. অন্ধকারাচ্ছন্ন মহাদেশ বলা হয় কোন মহাদেশ কে?
উঃ আফ্রিকা মহাদেশকে
২. আগুনের দ্বীপ কোন দেশকে?
উঃ আইসল্যান্ড কে
৩. ইউরোপের রুগ্ন মানুষ বলা হয় কোন দেশকে?
উঃ তুরস্ক কে
৪. ইউরোপের ক্রীড়াঙ্গন বলা হয় কোন দেশকে?
উঃসুইজারল্যান্ড কে
৫. ইউরোপের রণক্ষেত্র বলা হয় কোন দেশকে?
উঃবেলজিয়াম কে
৬. বজ্রপাতের দেশ বলা হয়?
উঃভুটান কে
৭. সোনালী তোরণের শহর কোন শহরকে?
উঃসানফ্রান্সিসকো কে
৮. ইউরোপের ককপিট বলা হয় কোন দেশকে?
উঃবেলজিয়াম কে
৯. স্কাই স্ক্রাপার্সের শহর বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ নিউইয়র্ক কে
১০. ব্রিটেনের বাগান বলা হয় কোনটি কে?
উঃ কেন্ট কে
১১. মসজিদের শহর বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ ঢাকা কে
১২. সাদা শহর বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ বেলগ্রেড কে
১৩ মুক্তার দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
উঃ কিউবা কে
১৪. বাতাসের শহর বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ শিকাগো কে
১৫. হাজার হৃদের দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
উঃ ফিনল্যান্ড কে
১৬. উত্তরের ভেনিস বলা হয় কোন শহর কে?
উ: স্টকহোম কে
১৭. উদ্যানের শহর বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ শিকাগো কে
১৮. ক্যাঙ্গারুর দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
উঃ অস্ট্রেলিয়া কে
১৯. গোলাপী শহর বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ জয়পুর, রাজস্থান।
২০. গ্রানাইটের শহর বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ এবারডিন কে
২১. চির বসন্তের নগরী বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ কুইটো কে
২২. চির শান্তির শহর বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ রোম কে।
২৩. চির সবুজের দেশ নামে পরিচিত?
উঃ নাটাল।
২৪. চীনের দুঃখ বলা হয় কোন নদী কে?
উঃহোয়াংহো কে
২৫. জাঁকজমকের নগরী বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ নিউইয়র্ক কে
২৬. দক্ষিণের গ্রেট ব্রিটেন বলা হয় কোন দেশকে?
উঃ নিউজিল্যান্ড কে
২৭. দক্ষিণের ভারতের উদ্যান বলা হয়? উঃতাঞ্জোর কে
২৮. দক্ষিণের রানী বলা হয় কোন শহর কে?
উঃসিডনী কে
২৯. দ্বীপের নগরী বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ ভেনিস কে
৩০. দ্বীপের মহাদেশ বলা হয় কোন মহাদেশকে?
উঃ ওশেনিয়া কে
৩১. নিশ্চুপ সড়ক শহর বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ ভেনিস কে
৩২. নিষিদ্ধ শহর বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ লাসা কে
৩৩. নিশীথ সূর্যের দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
উঃনরওয়ে কে
৩৪. নীরব শহর বলা হয় কোন শহর কে?
উঃরোম কে
৩৫. চীনের নীল নদ নামে পরিচিত?
উঃ ইয়াং সি কিয়াং
৩৬. নীল নদের দান বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ মিশর কে
৩৭. নীল নদের দেশ নামে পরিচিত কোন দেশ?
উঃ মিশর
৩৮. পঞ্চনদের দেশ বলা হয় কোন শহরকে কে?
উঃ পাঞ্জাব কে
৩৯. পবিত্র পাহাড় বলা হয় কোন পাহাড় কে?
উঃ ফুজিয়ামা কে
৪০. পবিত্র নগরী বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ জেরুজালেম কে
৪১. পবিত্র দেশ বলা হয় কোন দেশ কে?
উঃ ফিলিস্তিন কে
৪২. পশু পালনের দেশ নামে পরিচিত?
উঃ তুর্কিস্তান
৪৩. পশ্চিমের জিব্রাল্টার নামে পরিচিত?
উঃ কুইবেক
৪৪. পাকিস্তানের প্রবেশদ্বার বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ করাচী কে
৪৫. পান্নার দ্বীপ বলা হয় কোন দেশ কে?
উঃ আয়ারল্যান্ড কে
৪৬. পিরামিডের দেশ বলা হয় কোন দেশ কে?
উঃ মিশর কে
৪৭.পোপের শহর নামে পরিচিত
উঃ রোম
৪৮. প্রাচীরের দেশ বলা হয় কোন দেশ কে?
উঃ চীন কে
৪৯. প্রাচ্যের ডান্ডি বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ নারায়নগঞ্জ কে
৫০. প্রাচ্যেও ম্যানচেস্টার বলা হয় কোন শহর কে?
উঃ ওসাকা, জাপান কে

নির্বাচিত উদ্ভিদের বিজ্ঞানসম্মত নাম


নির্বাচিত ৫০ টি উদ্ভিদের বিজ্ঞানসম্মত  নাম

(১) অশ্বত্থ : Ficus religiosa

(২) বট : Ficus benghalensis

(৩) নিম : Azadirachta indica 

(৪) আম : Mangifera indica

(৫) জাম : Syzygium cumini

(৬) কাঁঠাল : Artocarpus heterophyllus

(৭) শাল : Shorea robusta

(৮) সেগুন : Tectona grandis

(৯) মহুয়া : Madhuca longifolia

(১০) তাল : Borassus flabellifer

(১১) খেজুর : Phoenix dactylifera

(১২) তুলসী : Ocimum tenuiflorum

(১৩) কালমেঘ : Andrographis paniculata

(১৪) বাসক : Justicia adhatoda

(১৫) ধুতরা : Datura metel

(১৬) শিমুল : Bombax ceiba

(১৭) পলাশ : Butea monosperma

(১৮) শ্বেত চন্দন : Santalum album

(১৯) লাল চন্দন : Adenanthera pavonina

(২০) রাবার : Hevea brasiliensis

(২১) ধান : Oryza sativa

(২২) সাদা পাট : Corchorus capsularis

(২৩) তোষা পাট : Corchorus olitorius

(২৪) কার্পাস : Gossypium arboreum

(২৫) ভুট্টা : Zea mays

(২৬) চা : Camellia sinensis 

(২৭) জবা : Hibiscus rosa-sinensis

(২৮) পদ্ম : Nelumbo nucifera

(২৯) তেঁতুল : Tamarindus indica

(৩০) শিরীষ : Albizia lebbeck

(৩১) টমাটো : Solanum lycopersicum

(৩২) ছাতিম : Alstonia scholaris

(৩৩) দূর্বাঘাস : Cynodon dactylon

(৩৪) মটর : Pisum sativam

(৩৫) বাবলা : Vachellia nilotica

(৩৬) লিচু : Litchi chinensis

(৩৭) সুন্দরী : Heritiera fomes

(৩৮) ফণিমনসা : Opuntia dillenii

(৩৯) কুমড়ো : Cucurbita maxima

(৪০) আনারস : Ananas comosus

(৪১) নারিকেল : Cocos nucifera

(৪২) তামাক : Nicotiana tabacum

(৪৩) পেয়ারা : Psidium guajava

(৪৪) কামরাঙা : Averrhoa carambola

(৪৫) রজনীগন্ধা : Polianthes­ tuberosa

(৪৬) সূর্যমুখী : Helianthus annuus

(৪৭) শিশু : Dalbergia sissoo

(৪৮) সয়াবিন : Glycine max

(৪৯) গম : Triticum aestivum

(৫০) হলুদ : Curcuma domestica

ভূগোল সেট-৮ (Geography set-8)

 ভূগোল সেট-৮ (Geography set-8)


(১) বামন গ্রহ (Dwarf Planet) কি?

উঃ- ২০০৬ সালে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়ন প্রদত্ত সংজ্ঞা অনুযায়ী, মহাকাশে এমন কিছু জ্যোতিষ্ক আছে যারা তাদের কক্ষপথের সন্নিহিত অঞ্চল থেকে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্রাকার মহাজাগতিক বস্তুসমূহকে সরিয়ে দিতে পারে না। তাদের বামন গ্রহ (Dwarf Planet) বলে। যেমন -- আমাদের সৌরজগতের একটি বামন গ্রহ প্লুটো।

(২) জিওয়েড (Geoid) কী?

উঃ- গ্রিক শব্দ Geoeides থেকে Geoid কথাটির উৎপত্তি হয়েছে। Geo এর অর্থ পৃথিবী ও Oeides এর অর্থ মতো বা সদৃশ। সুতরাং জিওয়েড শব্দের অর্থ পৃথিবীর সদৃশ বা পৃথিবীর মতো। 

(৩) জিওডেসি কী?

উঃ- বিজ্ঞানের যে শাখাতে সমীক্ষা ও গণনার দ্বারা পৃথিবীর আকার ও আকৃতি পরিমাপ করা হয়, তাকে জিওডেসি বলে।

(৪) আমাদের সৌরজগতে মোট কয়টি প্রধান গ্রহ আছে?

উঃ- ৮ টি (বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস ও নেপচুন)। 

(৫) আমাদের সৌরজগতে বামন গ্রহের সংখ্যা কতগুলো?

উঃ- ৫ টি।

(৬) সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে কত সময় লাগে ?

উঃ- আট মিনিট কুড়ি সেকেন্ড।

(৭) সৌরজগতের কোন গ্রহকে লাল গ্রহ বলা হয়?

উঃ- মঙ্গল কে।

(৮) পৃথিবী থেকে সূর্যের মধ্যে সর্বাধিক দূরত্ব কত কিমি?

উঃ- ১৫ কোটি ২০ লক্ষ কিমি।

(৯) আমাদের সৌরজগতের কোন দুটি গ্রহের উপগ্রহ নেই?

উঃ- বুধ ও শুক্র।

(১০) GPS শব্দের পুরো অর্থ কী?

উঃ- Global Positioning System.

(১১) GPS ব্যবহারের ক্ষেত্রে ন্যূনতম কতগুলি উপগ্রহ প্রয়োজন হয়?

উঃ- ৩ টি।

(১২) পৃথিবীর অভিকর্ষজ ও বলের মান কোন অঞ্চলে সবচেয়ে কম ও কোন অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি?

উঃ- নিরক্ষীয় অঞ্চলে সবচেয়ে কম ও মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি।

(১৩) পৃথিবীর নিরক্ষীয় অঞ্চল এবং মেরু অঞ্চলের ব্যাস কত কিমি?

উঃ- ১২,৭৫৭ কিমি (নিরক্ষীয় অঞ্চল) এবং ১২,৭১৪ কিমি (মেরু অঞ্চল)। 

(১৪) পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস ও মেরু ব্যাসের মধ্যে পার্থক্য কত?

উঃ- ৪৩ কিমি।

(১৫) কে প্রথম পৃথিবীর পরিধি নির্ণয় করেন?

উঃ- এরাটোস্থেনিস।

(১৬) উদস্থিতিক ভারসাম্য কাকে বলে?

উঃ- অভিকর্ষজ বল ও বস্তুসমূহের বাইরের দিকের চাপ সমান হলে তাকে উদস্থিতিক ভারসাম্য বলে।

(১৭) পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস ও মেরু ব্যাস সমান নয় কেন?

উঃ- পৃথিবীর আবর্তনের জন্য নিরক্ষীয় অঞ্চলে কেন্দ্র বহির্মুখী শক্তির জন্য নিরক্ষীয় অঞ্চলটি বেশি স্ফীত হয়। অন্যদিকে কেন্দ্রমুখী শক্তির কারণে দুই মেরু প্রদেশ চাপা হয়। তাই পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস ও মেরু ব্যাস সমান নয়।

(১৮) কুইপার বেল্ট কী?

উঃ- আমাদের সৌরজগতের গ্রহাণু ভর্তি হিমশীতল প্রান্তটি কুইপার বেল্ট হিসাবে পরিচিত।

(১৯) পৃথিবীর উচ্চতম ও গভীরতম অংশ কোনটি?

উঃ- পৃথিবীর উচ্চতম অংশ হল -- মাউন্ট এভারেস্ট (উচ্চতা ৮৮৪৮ মিটার) ও গভীরতম অংশ হল প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা খাতের চ্যালেঞ্জার ডেপথ (গভীরতা ১০৯১৬ মিটার)।

(২০) পৃথিবীকে নীল গ্রহ বলা হয় কেন?

উঃ- পৃথিবীর তিন ভাগ জল ও এক ভাগ স্থল। তাই, মহাকাশ থেকে পৃথিবীকে নীল দেখায় বলে একে নীল গ্রহ বলা হয়।

(২১) GPS এর প্রধান অংশ কি কি ?

উঃ- ১) মহাকাশ অংশ ২) ভূপৃষ্ঠ অংশ ৩) ব্যবহারকারী অংশ।

(২২) পৃথিবীর আনুমানিক বয়স কত?

উঃ- ৪৬০ কোটি বছর।

(২৩) জিপিএস এর দুটি ব্যবহার লেখ।

উঃ- ১) বিমান, জাহাজ চলাচলে ও মিলিটারি কাজে ব্যবহৃত হয়। ২) যেকোনো স্থানের উচ্চতা, উচ্চতার আপেক্ষিকতা নির্ণয়, জরীপ কার্য ও মানচিত্র তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

(২৪) কোথায় ও কবে প্রথম GPS এর ব্যবহার চালু হয়?

উঃ- আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো থেকে ১৯৯০ এর দশক থেকে GPS এর ব্যবহার শুরু হয়।

(২৫) কোথায় ধ্রুবতারার উন্নতি কোণ ৯০ ডিগ্রি?

উঃ- উত্তর মেরুতে। 

(২৬) দক্ষিণ গোলার্ধে কোন নক্ষত্রকে দেখে উন্নতি কোণ নির্ণয় করা হয়?

উঃ- হ্যাডলির অকট্যান্ট।

(২৭) পৃথিবীর নিরক্ষীয় অঞ্চলের পরিধি কত?

উঃ- ৪০,০৭৫ কিমি।

(২৮) পৃথিবীর মেরু অঞ্চলের পরিধি কত?

উঃ- ৪০,০২৪ কিমি।

(২৯) কে প্রথম পৃথিবী গোলাকার ধারণা দেন ?

উঃ- পিথাগোরাস।

(৩০) পৃথিবীর গড় উষ্ণতা কত?

উঃ- ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

ভূগোল সেট-৭ (Geography set-7)

 ভূগোল সেট-৭ (Geography set-7)


  1. গ্রহ, বামন গ্রহ অপেক্ষা আকারে ছোটো হয়। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. মিথ্যা

  1. ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে সূর্যের দূরত্ব প্রায় 1591 কোটি কিমি। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. মিথ্যা

  1. পৃথিবীর অভিকর্ষজ বলের মান কোন অঞ্চলে সবচেয়ে কম? (এক কথায় উত্তর দাও)

Ans. নিরক্ষীয় অঞ্জলে।

  1. GPS ব্যবহারের ক্ষেত্রে ন্যূনতম কয়টি উপগ্রহের প্রয়োজন? (এক কথায় উত্তর দাও)

Ans. 3টি।

  1. পৃথিবী একটি ______ গোলক। (শূন্যস্থান পূরন করো)

Ans. অভিগত

  1. 2006 সালে কোন গ্রহকে বামন গ্রহ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে? (এক কথায় উত্তর দাও)

Ans. প্লুটোকে।

  1. উত্তর গোলার্ধের যে-কোনো স্থান থেকে ______ তারাকে দেখা যায়। (শূন্যস্থান পূরন করো)

Ans. ধ্রুব

  1. চাঁদের নিজস্ব কোনো আলো নেই। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. সত্য

  1. পৃথিবীর সবচেয়ে নীচু স্থানের নাম কী? (এক কথায় উত্তর দাও)

Ans. মারিয়ানা খাত।

  1. নক্ষত্রগুলির নিজস্ব আলো নেই। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. মিথ্যা

  1. বস্তুর ওজন সবসময় মেরু অঞ্চলে কম হয়। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. মিথ্যা

  1. সূর্যের নিকটতম গ্রহ কোনটি? (এক কথায় উত্তর দাও)

Ans. বুধ।

  1. 1 স্টেডিয়া ______ মিটারের সমান। (শূন্যস্থান পূরন করো)

Ans. 185

  1. পৃথিবীর উত্তর ও দক্ষিণমেরু ______। (শূন্যস্থান পূরন করো)

Ans. সামান্য চাপা

  1. GPS পদ্ধতির মাধ্যমে পৃথিবীর নিখুঁত আকার জানা গেছে। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. সত্য

  1. সৌরজগতে আয়তনে বৃহত্তম গ্রহ কোনটি? (এক কথায় উত্তর দাও)

Ans. বৃহস্পতি।

  1. উপগ্রহ নেই এমন দুটি গ্রহের নাম লেখো। (এক কথায় উত্তর দাও)

Ans. বুধ ও শুক্র।

  1. GPS ব্যবহারের ক্ষেত্রে ন্যূনতম কয়টি উপগ্রহের প্রয়োজন? (এক কথায় উত্তর দাও)

Ans. 3টি।

  1. পৃথিবীর কৌণিক মানের সমষ্টি ______ । (শূন্যস্থান পূরন করো)

Ans. 360°

  1. আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে GPS-এর প্রধান নিয়ন্ত্রণকারী কেন্দ্র অবস্থিত। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. সত্য

  1. সৌরজগতের কোন্ গ্রহকে ‘লাল গ্রহ’ বলা হয়? (এক কথায় উত্তর দাও)

Ans. মঙ্গলকে।

  1. 1 স্টেডিয়া ______ মিটারের সমান। (শূন্যস্থান পূরন করো)

Ans. 185

  1. পৃথিবীর বিভিন্ন অক্ষরেখার ওপর অভিকর্ষজ টান একই রকম হয়। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. মিথ্যা

  1. IAU-এর পুরোকথা কী? (এক কথায় উত্তর দাও)

Ans. International Astronomical Union ।

  1. GPS ব্যবহারের ক্ষেত্রে কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করে। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. সত্য

  1. সূর্য ও তার চারিদিকে ঘূর্ণায়মান জ্যোতিষ্কদের একত্রে ______ বলে। (শূন্যস্থান পূরন করো)

Ans. সৌরজগৎ

  1. সূর্যের সবচেয়ে কাছের গ্রহের নাম ______ । (শূন্যস্থান পূরন করো)

Ans. বুধ

  1. ম্যাজেলান স্পেনের ______ শহর থেকে যাত্রা শুরু করেন। (শূন্যস্থান পূরন করো)

Ans. সেভিলে

  1. সৌরজগতের গ্রহগুলির মধ্যে একমাত্র পৃথিবীতে মানুষের বিকাশ ঘটেছে। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. সত্য

  1. এরাটোসথেনিসের মতে পৃথিবীর পরিধি কত? (এক কথায় উত্তর দাও)

Ans. 46,250 কিমি।

  1. পৃথিবী থেকে সূর্যের মধ্যে সর্বাধিক দূরত্ব কত? (এক কথায় উত্তর দাও)

Ans. 15 কোটি 20 লক্ষ কিমি।

  1. চাঁদের নিজস্ব কোনো আলো নেই। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. সত্য

  1. GPS ব্যবহারের ক্ষেত্রে কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করে। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. সত্য

  1. পৃথিবীর কক্ষপথের আকৃতি উপবৃত্তাকার। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. সত্য

  1. ‘গ্রহগণের গুরু’ বলা হয় শনি গ্রহকে। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. মিথ্যা

  1. গ্রহ, বামন গ্রহ অপেক্ষা আকারে ছোটো হয়। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. মিথ্যা

  1. সূর্য ও তার চারিদিকে ঘূর্ণায়মান জ্যোতিষ্কদের একত্রে ______ বলে। (শূন্যস্থান পূরন করো)

Ans. সৌরজগৎ

  1. সৌরজগতে মোট কয়টি প্রধান গ্রহ আছে? (এক কথায় উত্তর দাও)

Ans. 8টি।

  1. বৃহস্পতির উপগ্রহের সংখ্যা 2 টি। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)

Ans. মিথ্যা

  1. পৃথিবীর আনুমানিক বয়স কত? (এক কথায় উত্তর দাও)

Ans. প্রায় 460 কোটি বছর


ভূগোল সেট-৬ (Geography set-6)

 

ভূগোল সেট-৬ (Geography set-6)

  1. পৃথিবী গোল তার প্রত্যক্ষ প্রমাণ হল— A. জাহাজের উঁচু মাস্তুলে দাঁড়িয়ে দেখা B. জাহাজে পৃথিবী ভ্রমণ C. মহাকাশ থেকে তোলা আলোকচিত্র D. মাউন্ট এভারেস্ট থেকে পৃথিবীকে দেখা

Ans. C

  1. পৃথিবীকেন্দ্রিক মতবাদের পক্ষে ছিলেন— A. কোপারনিকাস B. অ্যারিস্টটল C. ব্রুনো D. ব্রাহে

Ans. B

  1. পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি – A. বৃত্তাকার B. উপবৃত্তাকার C. অভিগত গোলকের ন্যায় D. আয়তাকার

Ans. C

  1. প্যারিস শহরের অক্ষাংশ – A. 26°32′ উত্তর B. 47° উত্তর C. 49° উত্তর D. 75° 03′ উত্তর

Ans. C

  1. পৃথিবীর গভীরতম অঞ্চল – A. মারিয়ানা খাত B. সুন্দা খাত C. সেন্ট লুইস খাত D. কুমেরু অঞ্চল

Ans. A

  1. পৃথিবীকে বলা হয়— A. লাল গ্রহ B. বামন গ্রহ C. নীল গ্রহ D. কোনোটিই নয়

Ans. C

  1. বর্তমানে সৌরজগতে গ্রহের সংখ্যা – A. 3টি B. 5টি C. 7টি D. 8টি

Ans. D

  1. দুরবীন যন্ত্র আবিষ্কার করেন— A. কেপলার B. গ্যালিলিয়ো গ্যালিলি C. নিউটন D. এডমান্ড হ্যালি

Ans. B

  1. প্রাচীনযুগে মানুষের ধারণা ছিল পৃথিবী – A. গোলাকার B. অভিগত গোলাকার C. সমতল D. চৌকো

Ans. C

  1. বর্তমানে বামন গ্রহের সংখ্যা— A. 5টি B. 6টি C. 4টি D. 3টি

Ans. A

  1. পৃথিবীর স্থলভাগের সর্বোচ্চ অঞ্চল – A. মাউন্ট এভারেস্ট B. পামির মালভূমি C. তিব্বত মালভূমি D. সুমেরু অঞ্চল

Ans. A

  1. বলয়যুক্ত গ্রহ হল— A. শনি B. পৃথিবী C. বুধ D. শুক্র

Ans. A

  1. পৃথিবীর গভীরতম অঞ্চল – A. মারিয়ানা খাত B. সুন্দা খাত C. সেন্ট লুইস খাত D. কুমেরু অঞ্চল

Ans. A

  1. পৃথিবীর কক্ষপথের পরিধি হল— A. 96 কোটি কিমি B. 110 কোটি কিমি C. 14 কোটি 70 লক্ষ কিমি D. 15 কোটি 20 লক্ষ কিমি

Ans. A

  1. পৃথিবীর কেন্দ্ৰবহির্মুখী শক্তি সর্বাধিক হয়— A. নিরক্ষীয় অঞ্চলে B. ক্রান্তীয় অঞ্চলে C. মেরু অঞ্চলে D. হিমমণ্ডলে

Ans. A

  1. জিওয়েড কথার অর্থ— A. অভিগত গোলক B. সম্পূর্ণ গোলক C. চ্যাপটা D. পৃথিবীর মতো

Ans. D

  1. ঘড়ির সময় পরীক্ষা করেন— A. পিথাগোরাস B. এরাটোসথেনিস C. জ্যঁ রিচার D. গ্যালিলিয়ো

Ans. C

  1. বলয়যুক্ত গ্রহ হল— A. শনি B. পৃথিবী C. বুধ D. শুক্র

Ans. A

  1. বর্তমানে বামন গ্রহের সংখ্যা— A. 5টি B. 6টি C. 4টি D. 3টি

Ans. A

  1. পৃথিবীকে অভিগত গোলক বলা যায়, কারণ পৃথিবীর- A. উত্তর গোলার্ধ মেরুর কাছে 15 মি উঁচু B. নিরক্ষীয় অঞ্চলে অধিক জলভাগ C. পৃথিবীর উচ্চতম স্থান মাউন্ট এভারেস্ট D. দুই মেরু চাপা ও নিরক্ষীয় প্রদেশ স্ফীত
  2. Ans. D

    1. 1797 সালে বিজ্ঞানী হেনরি ক্যাভেনডিস নির্ণয় করেন পৃথিবীর – A. ঘনত্ব B. ওজন C. পরিধি D. ব্যাস

    Ans. B

    1. নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকে 111.3 কিলোমিটার অগ্রসর হলে নক্ষত্রের উন্নতিকোণ বৃদ্ধি পায়— A. 1° 30′ B. 2° 30′ C. 1° D. 1° 02′

    Ans. C

    1. কলম্বাস— A. ফ্রান্সের পর্যটক B. জাপানের পর্যটক C. পর্তুগালের পর্যটক D. স্পেনের পর্যটক

    Ans. D

    1. শুক্রের আবর্তনকাল— A. 365 দিন B. 24 ঘণ্টা C. 243 দিন D. 27 দিন

    Ans. C

    1. GPS-এর মোট অংশ – A. 3 টি B. 4 টি C. 6 টি D. 5 টি

    Ans. A

    1. পৃথিবীর কক্ষপথের পরিধি হল— A. 96 কোটি কিমি B. 110 কোটি কিমি C. 14 কোটি 70 লক্ষ কিমি D. 15 কোটি 20 লক্ষ কিমি

    Ans. A

    1. পৃথিবীকে অভিগত গোলক বলা যায়, কারণ পৃথিবীর – A. উত্তর গোলার্ধ মেরুর কাছে 15 মি উঁচু B. নিরক্ষীয় অঞ্চলে অধিক জলভাগ C. পৃথিবীর উচ্চতম স্থান মাউন্ট এভারেস্ট D. দুই মেরু চাপা ও নিরক্ষীয় প্রদেশ স্ফীত

    Ans. D

    1. পৃথিবী গোল প্রথম বলেন— A. প্লেটো B. পিথাগোরাস C. অ্যারিস্টটল D. স্ট্রাবো

    Ans. B

    1. পৃথিবীকেন্দ্রিক মতবাদের পক্ষে ছিলেন— A. কোপারনিকাস B. অ্যারিস্টটল C. ব্রুনো D. ব্রাহে

    Ans. B

    1. চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদের ওপর পৃথিবীর ছায়াকে যেমন দেখা যায়— A. সরল B. চ্যাপটা C. বৃত্তাকার D. লম্বাকার

    Ans. C

    1. পৃথিবীর কেন্দ্ৰবহির্মুখী শক্তি সর্বাধিক হয়— A. নিরক্ষীয় অঞ্চলে B. ক্রান্তীয় অঞ্চলে C. মেরু অঞ্চলে D. হিমমণ্ডলে

    Ans. A

    1. পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি – A. বৃত্তাকার B. উপবৃত্তাকার C. অভিগত গোলকের ন্যায় D. আয়তাকার

    Ans. C

    1. পথিবীর নিরক্ষীয় ও মেরু ব্যাসের মধ্যে পার্থক্য – A. 40 কিমি B. 42 কিমি C. 43 কিমি D. 45 কিমি

    Ans. C

    1. দুরবীন যন্ত্র আবিষ্কার করেন— A. কেপলার B. গ্যালিলিয়ো গ্যালিলি C. নিউটন D. এডমান্ড হ্যালি

    Ans. B

    1. কেইন দ্বীপের অবস্থান – A. উত্তর আমেরিকায় B. দক্ষিণ আমেরিকায় C. এশিয়ায় D. অষ্ট্রিয়ায়

    Ans. B

35. 
  1. বলয়যুক্ত গ্রহ হল— A. শনি B. পৃথিবী C. বুধ D. শুক্র

Ans. A

  1. পৃথিবী থেকে সূর্যের গড় দূরত্ব হল – A. 14 কোটি কিমি B. 15 কোটি কিমি C. 16 কোটি কিমি D. 12 কোটি কিমি

Ans. B

  1. পিথাগোরাস ছিলেন— A. গ্রিক দার্শনিক B. রোমান দার্শনিক C. ব্রিটিশ দার্শনিক D. পোর্তুগিজ দার্শনিক

Ans. A

  1. শুক্রের আবর্তনকাল— A. 365 দিন B. 24 ঘণ্টা C. 243 দিন D. 27 দিন

Ans. C

  1. ‘পৃথিবী গোল’-এর সপক্ষে প্রথম প্রত্যক্ষ প্রমাণ দেন— A. পিথাগোরাস B. ম্যাজেলান C. কলম্বাস D. অ্যারিস্টটল

Ans. B

  1. পৃথিবীর প্রকৃত পরিধি হল— A. 40,400 কিমি B. 40,075 কিমি C. 40,500 কিমি D. 40,200 কিমি

Ans. B

  1. পৃথিবীর চারিদিকে চাদের ঘুরতে সময় লাগে— A. 36 দিন B. 20 দিন C. 27 দিন D. 27 দিন

Ans. D

  1. বেডফোর্ড খালের পরীক্ষা করেন— A. ওয়ালেস B. টরিসেলি C. ফুকো D. গ্যালিলিয়ো

Ans. A

  1. পৃথিবী গোল প্রথম বলেন— A. প্লেটো B. পিথাগোরাস C. অ্যারিস্টটল D. স্ট্রাবো

Ans. B

  1. পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি – A. বৃত্তাকার B. উপবৃত্তাকার C. অভিগত গোলকের ন্যায় D. আয়তাকার

Ans. C

  1. শুক্রের আবর্তনকাল— A. 365 দিন B. 24 ঘণ্টা C. 243 দিন D. 27 দিন

Ans. C

  1. পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ বল সবচেয়ে বেশি— A. নিরক্ষীয় প্রদেশে B. সমুদ্র সমতলে C. পর্বতচূড়ায় D. মেরুতে

Ans. D

  1. একটি বামন গ্রহের উদাহরণ হল— A. প্লুটো B. বুধ C. মঙ্গল D. নেপচুন

Ans. A

  1. সূর্যরশ্মির পতনকোণের তারতম্যের ভিত্তিতে পৃথিবীর পরিধি নির্ণয় করেন— A. স্ট্র্যাবো B. অ্যারিস্টটল C. এরাটোসথেনিস D. প্লেটো

Ans. C

  1. পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ বল সবচেয়ে বেশি— A. নিরক্ষীয় প্রদেশে B. সমুদ্র সমতলে C. পর্বতচূড়ায় D. মেরুতে

Ans. D

  1. নীল গ্রহ বলা হয়— A. পৃথিবীকে B. শনিকে C. শুক্রকে D. মঙ্গলকে

Ans. A