ঊষা:-সূর্য ওঠার আগে বিচ্ছুরিত আলোক রশ্মির প্রভাবে আকাশে যে ম্লান আলো দেখা যায়, তাকে ঊষা বলে। আবর্তিত হওয়ার সময় সূর্যোদয়ের ঠিক আগে পৃথিবীর অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশ যখন ছায়াবৃত্ত অতিক্রম করে সূর্যের দিকে আবর্তন করতে থাকে এবং সূর্য দিগন্তরেখা থেকে 18° এর নীচে থাকে তখন ঊষা হয়। সূর্যের স্থির পতনকোণ, বায়ুমন্ডলের ঘনত্ব, দিগন্ত রেখার সাপেক্ষে সূর্যের অবস্থান এবং বায়ুমণ্ডলের ঊর্ধ্বাংশে বায়বীয় কণা, ধূলিকণা, জলীয় বাষ্প, মেঘ ইত্যাদির উপস্থিতির ওপর ঊষার স্থায়িত্বকাল নির্ভর করে। নিরক্ষীয় অঞ্চলে ঊষার স্থায়িত্বকাল খুব কম এবং মেরু অঞ্চলে ঊষার স্থায়িত্বকাল সবথেকে বেশী।
গোধূলি:-সূর্য অস্ত যাওয়ার ঠিক পরে অর্থাৎ সন্ধ্যার ঠিক আগে বিচ্ছুরিত আলোক রশ্মির প্রভাবে আকাশে যে ম্লান আলো দেখা যায়, তাকে গোধূলি বলে। আবর্তিত হওয়ার সময় সূর্যাস্তের ঠিক পরেই পৃথিবীর আলোকিত অংশ যখন ছায়াবৃত্ত অতিক্রম করে সূর্যের ঠিক বিপরীত দিকে আবর্তন করতে থাকে এবং যতক্ষণ না সূর্য দিগন্তরেখা থেকে 18° এর বেশি নিচে নেমে না যায় সেই সময়টুকু হয় গোধূলি।সূর্যের স্থির পতনকোণ, বায়ুমন্ডলের ঘনত্ব, দিগন্ত রেখার সাপেক্ষে সূর্যের অবস্থান এবং বায়ুমণ্ডলের ঊর্ধ্বাংশে বায়বীয় কণা, ধূলিকণা, জলীয় বাষ্প, মেঘ ইত্যাদির উপস্থিতির ওপর গোধূলির স্থায়িত্বকাল নির্ভর করে। নিরক্ষীয় অঞ্চলে নিরক্ষীয় অঞ্চলে ঊষার স্থায়িত্বকাল খুব কম এবং মেরু অঞ্চলে ঊষার স্থায়িত্বকাল সবথেকে বেশী। নিরক্ষীয় অঞ্চলে গোধূলির স্থায়িত্বকাল খুব কম এবং মেরু অঞ্চলে গোধূলির স্থায়িত্বকাল সবথেকে বেশী।
No comments:
Post a Comment